সমাচার ওয়েব ডেস্ক ঃ করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধের জন্য বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে বক্তৃতা দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এক অভিনব আবেদন রেখেছেন —"আগামী ২২ মার্চ রবিবার গোটা দেশের মানুষ যেন স্বেচ্ছায় কার্ফু পালন করেন। সে দিন সকাল ৭ টা থেকে রাত ৯ টার মধ্যে কেউ যেন বাড়ি থেকে বের না হন।"
নিঃসন্দেহে বড় ঘোষণা। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, জনতা কার্ফুই কি ভাইরাসের সংক্রমণ রুখে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট!
বিশেষজ্ঞদের মতে, না তা নয়। তবে! তাঁদের মতে, জনতা কার্ফু ঘোষণা করার পর প্রধানমন্ত্রী যে কথাগুলি বলেছেন, তাতে বলা হয়েছে অনেক কিছু। সেটা কী? প্রধানমন্ত্রী কথায় এমনটাই যে, ভারতের জন্য এটা হবে একটা বৃহতর চ্যালেঞ্জের মতো। ভারত বিপদজনক পরিস্থিতি সামলাতে কতটা প্রস্তুত তা পরখ করার সময়।
অনেকের মতে, হতে পারে ১৩০কোটি ভারতবাসীর সংযমটাই ওই দিন পরখ করে দেখতে চাইছেন প্রধানমন্ত্রী। তারপর তার কার্যকরিতা ও সাফল্য দেখে সেই কার্ফুর মেয়াদ আরও বাড়ানোর আবেদন জানাতে পারেন তিনি। আর এদিন লোকসভায় এমনই আশঙ্কার প্রকাশ করেছেন কংগ্রেস নেতা অধীর চৌধুরী। তার কথায়, প্রধানমন্ত্রী আদতে কী কৌশল নিতে চলেছেন তা নিয়ে আমার ধন্ধ থেকে গেল। হতে পারে উনি জনতা কার্ফু ঘোষণা করে জমি তৈরি করে রাখলেন। এর পর গোটা দেশে লকডাউন ঘোষণা করে দিতে পারেন। ঠিক যেমন বিশ্বের কয়েকটি দেশ করেছে।
নিঃসন্দেহে বড় ঘোষণা। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, জনতা কার্ফুই কি ভাইরাসের সংক্রমণ রুখে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট!
বিশেষজ্ঞদের মতে, না তা নয়। তবে! তাঁদের মতে, জনতা কার্ফু ঘোষণা করার পর প্রধানমন্ত্রী যে কথাগুলি বলেছেন, তাতে বলা হয়েছে অনেক কিছু। সেটা কী? প্রধানমন্ত্রী কথায় এমনটাই যে, ভারতের জন্য এটা হবে একটা বৃহতর চ্যালেঞ্জের মতো। ভারত বিপদজনক পরিস্থিতি সামলাতে কতটা প্রস্তুত তা পরখ করার সময়।
অনেকের মতে, হতে পারে ১৩০কোটি ভারতবাসীর সংযমটাই ওই দিন পরখ করে দেখতে চাইছেন প্রধানমন্ত্রী। তারপর তার কার্যকরিতা ও সাফল্য দেখে সেই কার্ফুর মেয়াদ আরও বাড়ানোর আবেদন জানাতে পারেন তিনি। আর এদিন লোকসভায় এমনই আশঙ্কার প্রকাশ করেছেন কংগ্রেস নেতা অধীর চৌধুরী। তার কথায়, প্রধানমন্ত্রী আদতে কী কৌশল নিতে চলেছেন তা নিয়ে আমার ধন্ধ থেকে গেল। হতে পারে উনি জনতা কার্ফু ঘোষণা করে জমি তৈরি করে রাখলেন। এর পর গোটা দেশে লকডাউন ঘোষণা করে দিতে পারেন। ঠিক যেমন বিশ্বের কয়েকটি দেশ করেছে।