
সার্বভৌম সমাচার : সম্প্রতি ইন্দো-চিনের উত্তেজনার মধ্যে ভারত লাদাখে বিশেষ বাহিনী মোতায়েন করেছে। সূত্রমতে, প্যারা স্পেশাল ফোর্সের একটি দলকে দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে লাদাখ উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন--
জানা গিয়েছে ইতিমধ্যেই খানে তারা অনুশীলনও শুরু করছে। ২০১৭ সালে পাকিস্তানের সন্ত্রাসবাদী শিবিরের বিরুদ্ধে পরিচালিত সার্জিক্যাল স্ট্রাইকটিতে যে বিশেষ বাহিনী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। সূত্রে খবর, প্রয়োজনে চীনের বিরুদ্ধেও প্যারা স্পেশাল ফোর্সের ওই দলটিকে ব্যবহার করা হতে পারে।
সূত্রে খবর, পূর্ব লাদাখে ইতিমধ্যে যে বিশেষ বাহিনীর সেনা মোতায়েন করা হয়েছে তাদের ভূমিকা সম্পর্কেও পুরোপুরি সচেতন করা হয়েছে। ভারতে ১২টিরও বেশি স্পেশাল ফোর্স রেজিমেন্ট রয়েছে, যারা বিভিন্ন অঞ্চলে প্রশিক্ষণ নিয়েছে। জম্মু ও কাশ্মীরে মোতায়েন কড়া ওই বিশেষ বাহিনীর সদস্যরা নিয়মিত অনুশীলন করে থাকে।
সূত্রে খবর, পূর্ব লাদাখে ইতিমধ্যে যে বিশেষ বাহিনীর সেনা মোতায়েন করা হয়েছে তাদের ভূমিকা সম্পর্কেও পুরোপুরি সচেতন করা হয়েছে। ভারতে ১২টিরও বেশি স্পেশাল ফোর্স রেজিমেন্ট রয়েছে, যারা বিভিন্ন অঞ্চলে প্রশিক্ষণ নিয়েছে। জম্মু ও কাশ্মীরে মোতায়েন কড়া ওই বিশেষ বাহিনীর সদস্যরা নিয়মিত অনুশীলন করে থাকে।
আরও পড়ুন--
উল্লেখ্য যে, মে মাসের গোড়ার দিকে ভারত এবং চীন মধ্যে যে উত্তেজনা ছিল। ১৫ জুন লাদাখের গালভান উপত্যকায় সহিংস সংঘর্ষের পরে এই উত্তেজনা বেড়ে যায়। এই সংঘর্ষে ভারতের ২০ জন সেনা শহীদ হয়েছিল, অন্যদিকে চীন তার সৈন্যদের হত্যার বিষয়ে কোনও তথ্য দেয়নি।
উভয় দেশই আলোচনার মাধ্যমে ইন্দো-চিন সীমান্তের উত্তেজনা হ্রাস করার চেষ্টাও করে। যা নিয়ে ভারত ও চীনের সামরিক কর্মকর্তাদের মধ্যে বেশ কয়েক দফা আলোচনাও হয়েছে। কিন্তু একদিকে চিন ভাল থাকার ভান করে, অন্যদিকে ভারতের সৈন্যদের বিরুদ্ধে প্রতারণা করে আক্রমণ করে।
উভয় দেশই আলোচনার মাধ্যমে ইন্দো-চিন সীমান্তের উত্তেজনা হ্রাস করার চেষ্টাও করে। যা নিয়ে ভারত ও চীনের সামরিক কর্মকর্তাদের মধ্যে বেশ কয়েক দফা আলোচনাও হয়েছে। কিন্তু একদিকে চিন ভাল থাকার ভান করে, অন্যদিকে ভারতের সৈন্যদের বিরুদ্ধে প্রতারণা করে আক্রমণ করে।
আরও পড়ুন--
একই সাথে, ভারত অর্থনৈতিক ফ্রন্টে ফেলে দিয়ে চীনকে ক্ষতিগ্রস্থ করছে। ইতিমধ্যেই চিনের ৫৯টি অ্যাপকে নিষিদ্ধ করে মোদী সরকার। যা চিনের জন্য একটি বড় ধাক্কা। এছাড়াও চাইনিজ সংস্থাগুলির সাথে চুক্তিও বাতিল করে চলেছে।
চীনের সাথে উত্তেজনার মধ্যেই মোদী সরকারের প্রতিরক্ষা দপ্তর ২১ টি মিগ-২৯ এবং ১২ টি সুখোই (এসইউ -30 এমকেআই) যুদ্ধ বিমান ক্রয় করছে। এছাড়াও, অন্যান্য যুদ্ধবিমান গুলিও আপগ্রেড করা হবে বলে সূত্রে জানা গিয়েছে।
চীনের সাথে উত্তেজনার মধ্যেই মোদী সরকারের প্রতিরক্ষা দপ্তর ২১ টি মিগ-২৯ এবং ১২ টি সুখোই (এসইউ -30 এমকেআই) যুদ্ধ বিমান ক্রয় করছে। এছাড়াও, অন্যান্য যুদ্ধবিমান গুলিও আপগ্রেড করা হবে বলে সূত্রে জানা গিয়েছে।
আরও বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের সঙ্গে থাকুন…
আরও দেখুন--