
সার্বভৌম সমাচার : রাজ্যে আমফান ঘূর্ণিঝড়ের পর ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্য ত্রাণ সামগ্রী ও আর্থিক সহায়তার বিতরণে অনিয়মের অভিযোগে স্থানীয় তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্বের বিরুদ্ধে জায়গায় জায়গায় প্রতিবাদ আন্দোলন শুরু হয়েছে। উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা এবং পূর্ব মেদিনীপুরের কয়েকটি এলাকায় গত কয়েক সপ্তাহ ধরে বিক্ষোভ দেখিয়েছেন সাধারণ মানুষ। প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে সরকারি সাহায্য পৌঁছয়নি, অনেকেই এমনই অভিযোগ করছেন। রাজ্য বিজেপি এই পরিস্থিতিকেই রাজনীতির হাতিয়ার করতে মাঠে নেমে পড়লো। রাজ্য বিজেপির তরফ থেকে একটি ওয়েবসাইট চালু করা হয়েছে।
এখানে যারা আমফানে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষজন অভিযোগ জানাতে পারবেন, যাঁরা সরকারি সাহায্য থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। এদিন রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ জানান, রাজ্য সরকারের সহায়তা থেকে যাঁরা বঞ্চিত হয়েছেন তাঁরা "আমাদেরদিলীপদা.ইন/সাইক্লোন-আমফান" এই ওয়েবসাইটে অভিযোগ দায়ের করলে তিনি সেই বঞ্চিতদের তালিকা কেন্দ্রে পাঠাবেন।
আরও পড়ুন--
দিলীপ ঘোষ বলেন, "রাজ্য জুড়ে ত্রাণ সাহায্য বিতরণে দুর্নীতি ও স্বজনপোষণের অভিযোগ প্রতিদিনই আমাদের সামনে আসছে। যেসব ক্ষতিগ্রস্তরা এই সাহায্য পাননি তাঁরা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে লিখিতভাবে আমার কাছে অভিযোগ জানান। আমি তাঁদের আশ্বাস দিচ্ছি যে যাতে তাঁরা ন্যায়বিচার পান তাঁর জন্য এই তালিকাটি কেন্দ্রের কাছে পাঠাবো"।
ত্রাণ সাহায্য অনিয়মের অভিযোগ স্থানীয় পর্যায়ের বেশ কয়েকজন তৃণমূল নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। দিলীপ ঘোষ বলেন, "তৃণমূল কংগ্রেস নেতাদের বহিষ্কারের একটি নতুন নাটক শুরু করেছে। তাদের বহিষ্কার করলেন কি করলেন না তাতে কিছু ফারাক পড়ে না। যে সব নেতা জনগণের অর্থ লুট করেছে, তাদের জেলে পাঠানো উচিত"।
ত্রাণ সাহায্য অনিয়মের অভিযোগ স্থানীয় পর্যায়ের বেশ কয়েকজন তৃণমূল নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। দিলীপ ঘোষ বলেন, "তৃণমূল কংগ্রেস নেতাদের বহিষ্কারের একটি নতুন নাটক শুরু করেছে। তাদের বহিষ্কার করলেন কি করলেন না তাতে কিছু ফারাক পড়ে না। যে সব নেতা জনগণের অর্থ লুট করেছে, তাদের জেলে পাঠানো উচিত"।