
পারিজাত মোল্লা, মঙ্গলকোট : ১৩৭ তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে মঙ্গলকোটের কোগ্রামে কুমুদ সাহিত্য মেলা পালিত হয়েছে। এই উপলক্ষে দুস্থদের মধ্যে বস্ত্রবিলি, অন্নভোগের পাশাপাশি ক্ষুদে পড়ুয়াদের শিক্ষাসামগ্রী বিলি ও কৃতীদের আর্থিক সাহায্য দেওয়া হয়। এছাড়া কুমুদ সাহিত্য মেলা কমিটির পক্ষ থেকে দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলার ২৬ গুণীজনকে সংবর্ধনা জানানো হয় ৷
এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সাহিত্য একাডেমি পুরস্কার প্রাপ্ত 'পান্ডব গোয়েন্দা' খ্যাত সাহিত্যিক ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়, বাচিক শিল্পী তথা বিদ্রোহী কবির নাতনি সোনালী কাজী, প্রাক্তন জাতীয় ভলিবল খেলোয়াড় দেব কুমার ঘোষ, অবসরপ্রাপ্ত ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট মহম্মদ ইব্রাহিম, কবি ধনঞ্জয় বন্দ্যোপাধ্যায়, সাহিত্যিক শ্যামলাল মকদমপুরী
প্রাবন্ধিক স্নেহাশিস চক্রবর্তী কে 'কুমুদ সাহিত্য রত্ন' প্রকাশক নিগমানন্দ মন্ডল, কে 'বাদল সরকার রত্ন' কাঁথাশিল্পী মনিরুল হক কে 'শান্তিনিকেতন রত্ন' সাহিত্যিক ফারুক আহমেদ কে 'নজরুল রত্ন ' ,কার্ডিয়ালোজি হরিদাস মন্ডল কে 'রেজাউল করিম রত্ন' লেখক আব্দুর রব কে 'নুরুল হুদা রত্ন' শিক্ষাব্রতী শফিকুল ইসলাম প্রমুখদের সংবর্ধনা জানানো হয়। এদিন মনন সাহিত্য সংগঠনের তরফে ১৫০ জন দুস্থদের বস্ত্রবিলি ও অন্নভোগ করানো হয়। সমাজসেবী সংগঠন সুসম্পর্ক এর তরফে ১০০ জন দুস্থ পড়ুয়াদের শিক্ষাসামগ্রী বিলি করা হয়।
ডক্টর আর এন ঘোষ মেমোরিয়াল সোসাইটির তরফে ২ জন কৃতিদের আর্থিক সাহায্য করা হয়। সেইসাথে চারুচন্দ্র আর্ট সেন্টার এর পরিচালনায় পল্লিকবি কুমুদরঞ্জন মল্লিক এর উপর চিত্র আঁকা হয়।যা কবির বাড়িতে সংগ্রহশালায় রাখা হয়েছে। লোকসংগীত শিল্পী রফিকুল ইসলাম খান সেফ ড্রাইভ নিয়ে গান পরিবেশন করেন। রাজ্য পরিবহন দপ্তর থেকে সেফ ড্রাইভ কর্মসূচি পালনে কুমুদ সাহিত্য মেলা কমিটি কে প্রচারের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। তা যথাযথ পালন হয় এদিন।
মেলা কমিটির সম্পাদক মোল্লা জসিমউদ্দিন জানান - "এদিন পল্লিকবি কুমুদরঞ্জন মল্লিক এর উপর স্মরণিকা প্রকাশ করা হয়"। বিদ্রোহী কবির শৈশবভুমি মঙ্গলকোটে 'নজরুল রত্ন' হিসেবে সাহিত্যিক ও 'উদার আকাশ' পত্রিকার সম্পাদক ফারুক আহমেদকে সংবর্ধনা জানানো হয়। দুই বাংলার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বার্তা পালনে লেখনির জন্য ফারুক আহমেদকে এই সম্মান প্রদান করা হয়।
এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সাহিত্য একাডেমি পুরস্কার প্রাপ্ত 'পান্ডব গোয়েন্দা' খ্যাত সাহিত্যিক ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়, বাচিক শিল্পী তথা বিদ্রোহী কবির নাতনি সোনালী কাজী, প্রাক্তন জাতীয় ভলিবল খেলোয়াড় দেব কুমার ঘোষ, অবসরপ্রাপ্ত ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট মহম্মদ ইব্রাহিম, কবি ধনঞ্জয় বন্দ্যোপাধ্যায়, সাহিত্যিক শ্যামলাল মকদমপুরী
প্রাবন্ধিক স্নেহাশিস চক্রবর্তী কে 'কুমুদ সাহিত্য রত্ন' প্রকাশক নিগমানন্দ মন্ডল, কে 'বাদল সরকার রত্ন' কাঁথাশিল্পী মনিরুল হক কে 'শান্তিনিকেতন রত্ন' সাহিত্যিক ফারুক আহমেদ কে 'নজরুল রত্ন ' ,কার্ডিয়ালোজি হরিদাস মন্ডল কে 'রেজাউল করিম রত্ন' লেখক আব্দুর রব কে 'নুরুল হুদা রত্ন' শিক্ষাব্রতী শফিকুল ইসলাম প্রমুখদের সংবর্ধনা জানানো হয়। এদিন মনন সাহিত্য সংগঠনের তরফে ১৫০ জন দুস্থদের বস্ত্রবিলি ও অন্নভোগ করানো হয়। সমাজসেবী সংগঠন সুসম্পর্ক এর তরফে ১০০ জন দুস্থ পড়ুয়াদের শিক্ষাসামগ্রী বিলি করা হয়।
ডক্টর আর এন ঘোষ মেমোরিয়াল সোসাইটির তরফে ২ জন কৃতিদের আর্থিক সাহায্য করা হয়। সেইসাথে চারুচন্দ্র আর্ট সেন্টার এর পরিচালনায় পল্লিকবি কুমুদরঞ্জন মল্লিক এর উপর চিত্র আঁকা হয়।যা কবির বাড়িতে সংগ্রহশালায় রাখা হয়েছে। লোকসংগীত শিল্পী রফিকুল ইসলাম খান সেফ ড্রাইভ নিয়ে গান পরিবেশন করেন। রাজ্য পরিবহন দপ্তর থেকে সেফ ড্রাইভ কর্মসূচি পালনে কুমুদ সাহিত্য মেলা কমিটি কে প্রচারের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। তা যথাযথ পালন হয় এদিন।
মেলা কমিটির সম্পাদক মোল্লা জসিমউদ্দিন জানান - "এদিন পল্লিকবি কুমুদরঞ্জন মল্লিক এর উপর স্মরণিকা প্রকাশ করা হয়"। বিদ্রোহী কবির শৈশবভুমি মঙ্গলকোটে 'নজরুল রত্ন' হিসেবে সাহিত্যিক ও 'উদার আকাশ' পত্রিকার সম্পাদক ফারুক আহমেদকে সংবর্ধনা জানানো হয়। দুই বাংলার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বার্তা পালনে লেখনির জন্য ফারুক আহমেদকে এই সম্মান প্রদান করা হয়।