
সমাচার ঃ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ৩৩ জনের। মহামারী করোনাভাইরাসকে রুখতে চলছে জোর লড়াই। এই পরিস্থিতিতে পশ্চিমবঙ্গে আক্রান্তের সংখ্যা কম হলেও বাড়ছে আশঙ্কা ।
আজ সোমবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নবান্নে রাজ্যের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে পর্যালোচনা বৈঠকে বলেন, এখন কেউ স্বেচ্ছায় সরকারের কাজে সহযোগিতা করতে চাইলে তাঁদের স্বাগত জানাচ্ছে রাজ্য সরকার। তিনি আরও বলেন যে, কোনও ভাবে কেউ যদি স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করতে আগ্রহী হয় তবে সেটা রাজ্য সরকারকে জানাতে হবে। সরকার প্রয়োজন মতো তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করে নেবে। এদিন এর জন্য একটি ফোন নম্বরও রাজ্য সরকারের তরফে দেওয়া হয়েছে।
এদিন মুখ্যমন্ত্রী বলেন, 'ভলেন্টিয়ার হিসেবে যাঁরা কাজ করতে চান, তাঁরা ০৩৩-২৩৪১২৬০০ নম্বরে যোগাযোগ করুন। এই নম্বরে ফোন করে আপনার নাম্বার দিন, কী কাজ করতে চান বিস্তারিত বলুন। আমরা আপনাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে নেব।' এর আগে কেন্দ্রীয় সরকারও এই আবেদন করেছে। এছাড়াও self4society.mygov.in ওয়েবাসইটে গিয়ে কে কী ধরনের কাজ করতে চান তা জানিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতেও বলা হয়েছে। শুধু ব্যক্তি নয়, কোনও সংগঠনের পক্ষেও সেখানে রেজিস্ট্রেশন করা যাচ্ছে। লকডাউনের মধ্যে রাজ্যে যেন কোন রক্তের সঙ্কট দেখা না দেয় সেদিকেও নজর রাখতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রত্যেক জেলার পুলিশ সুপারদের। তিনি আরও জানিয়েছেন কলকাতায় নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে একটি রক্তদান শিবির করা হবে। তবে রাজনৈতিক দলগুলির কাছে তিনি অনুরোধ করেন, কেউ যেন এই পরিস্থিতিতে রক্তদান শিবির না করে।
আজ সোমবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নবান্নে রাজ্যের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে পর্যালোচনা বৈঠকে বলেন, এখন কেউ স্বেচ্ছায় সরকারের কাজে সহযোগিতা করতে চাইলে তাঁদের স্বাগত জানাচ্ছে রাজ্য সরকার। তিনি আরও বলেন যে, কোনও ভাবে কেউ যদি স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করতে আগ্রহী হয় তবে সেটা রাজ্য সরকারকে জানাতে হবে। সরকার প্রয়োজন মতো তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করে নেবে। এদিন এর জন্য একটি ফোন নম্বরও রাজ্য সরকারের তরফে দেওয়া হয়েছে।
এদিন মুখ্যমন্ত্রী বলেন, 'ভলেন্টিয়ার হিসেবে যাঁরা কাজ করতে চান, তাঁরা ০৩৩-২৩৪১২৬০০ নম্বরে যোগাযোগ করুন। এই নম্বরে ফোন করে আপনার নাম্বার দিন, কী কাজ করতে চান বিস্তারিত বলুন। আমরা আপনাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে নেব।' এর আগে কেন্দ্রীয় সরকারও এই আবেদন করেছে। এছাড়াও self4society.mygov.in ওয়েবাসইটে গিয়ে কে কী ধরনের কাজ করতে চান তা জানিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতেও বলা হয়েছে। শুধু ব্যক্তি নয়, কোনও সংগঠনের পক্ষেও সেখানে রেজিস্ট্রেশন করা যাচ্ছে। লকডাউনের মধ্যে রাজ্যে যেন কোন রক্তের সঙ্কট দেখা না দেয় সেদিকেও নজর রাখতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রত্যেক জেলার পুলিশ সুপারদের। তিনি আরও জানিয়েছেন কলকাতায় নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে একটি রক্তদান শিবির করা হবে। তবে রাজনৈতিক দলগুলির কাছে তিনি অনুরোধ করেন, কেউ যেন এই পরিস্থিতিতে রক্তদান শিবির না করে।