সমাচার ঃ করোনা হয়েছে এই ভুয়ো গুজব ছড়ানোয় আতঙ্কেই আত্মহত্যা করল এক যুবক। মৃত ওই যুবকের নাম রাকেশ দাস। বয়স ২৬ বছর। পেশায় তিনি ছিলেন এক আইসক্রিম বিক্রয়ের ব্যবসায়ী। রবিবার বিকালে ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর ২৪ পরগনার গাইঘাটা থানার অন্তর্গত কেমিয়া এলাকায়।
মৃত ওই যুবকের পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, রাকেশ কর্মসূত্রে কলকাতায় যাতায়াত করত। কাজ ঠিক মত না হওয়ায় গত ১৪ দিন আগে কলকাতা থেকে ফিরে আসে। তারপর থেকে অসুস্থ হয়ে পড়ে সে। এরপর সেখান থেকেই পাড়ায় রটে যায় রাকেশ করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। অভিযোগ, সে সময় তাকে বাড়ির বাইরে যেতে দেওয়া হত না। এমন কি তার মাকেও ছেলের সাথে দেখা করতে দিচ্ছিলো না পাড়ার কিছু লোকজন। যদিও মৃত ওই যুবককে চাঁদপাড়া হাসপাতালে তাকে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তার পরীক্ষা করে করোনার কোনো লক্ষন খুজে পাননি।
পরিবারের দাবি, ছেলেটি অনেক দিন থেকেই ব্রংকাইটিস এ ভুকছিলো। করোনা আক্রান্ত রটে যাবার পর পাড়ার আশাকর্মীরা বাড়িতে এসে রিপোর্ট পরীক্ষা করে দেখে করোনার নেই বলেও জানিয়ে গিয়েছিল। কিন্তু তাতেও এলাকায় গুজব কমেনি। এরপর গতকাল বিকেলে রাকেশ তার নিজের ঘরেই গলায় ফাঁসলাগিয়ে আত্মহত্যা করে। তার পরিবারের দাবি "পাড়ার লোকেদের করোনা নিয়ে মিথ্যা গুজবে ও অবান্তর অভিযোগের জন্যই আত্মগ্লানিতে আত্মহত্যা করেছে রাকেশ।"
এরপর আমাদের প্রতিনিধি সত্যতা যাচাইয়ের জন্য গ্রামবাসীদের এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তারাও এই রটনার কথা স্বীকার করে নেন।
স্থানীয় গ্রামের পঞ্চায়েত মেম্বার এই ভুয়ো রটনার কথা স্বীকার করে বলেন, শোনা মাত্রই সকলকে সচেতন করেছিলাম এবং গ্রামের আশাকর্মীদের রাকেশের বাড়ীতে পাঠিয়েছিলাম। গ্রামবাসীর কাছে আবেদন করেছিলাম কোন ধারনের গুজব না ছড়াতে। পরে শুনলাম ছেলেটি আত্মহত্যা করেছে।
মৃত ওই যুবকের পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, রাকেশ কর্মসূত্রে কলকাতায় যাতায়াত করত। কাজ ঠিক মত না হওয়ায় গত ১৪ দিন আগে কলকাতা থেকে ফিরে আসে। তারপর থেকে অসুস্থ হয়ে পড়ে সে। এরপর সেখান থেকেই পাড়ায় রটে যায় রাকেশ করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। অভিযোগ, সে সময় তাকে বাড়ির বাইরে যেতে দেওয়া হত না। এমন কি তার মাকেও ছেলের সাথে দেখা করতে দিচ্ছিলো না পাড়ার কিছু লোকজন। যদিও মৃত ওই যুবককে চাঁদপাড়া হাসপাতালে তাকে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তার পরীক্ষা করে করোনার কোনো লক্ষন খুজে পাননি।
পরিবারের দাবি, ছেলেটি অনেক দিন থেকেই ব্রংকাইটিস এ ভুকছিলো। করোনা আক্রান্ত রটে যাবার পর পাড়ার আশাকর্মীরা বাড়িতে এসে রিপোর্ট পরীক্ষা করে দেখে করোনার নেই বলেও জানিয়ে গিয়েছিল। কিন্তু তাতেও এলাকায় গুজব কমেনি। এরপর গতকাল বিকেলে রাকেশ তার নিজের ঘরেই গলায় ফাঁসলাগিয়ে আত্মহত্যা করে। তার পরিবারের দাবি "পাড়ার লোকেদের করোনা নিয়ে মিথ্যা গুজবে ও অবান্তর অভিযোগের জন্যই আত্মগ্লানিতে আত্মহত্যা করেছে রাকেশ।"
এরপর আমাদের প্রতিনিধি সত্যতা যাচাইয়ের জন্য গ্রামবাসীদের এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তারাও এই রটনার কথা স্বীকার করে নেন।
স্থানীয় গ্রামের পঞ্চায়েত মেম্বার এই ভুয়ো রটনার কথা স্বীকার করে বলেন, শোনা মাত্রই সকলকে সচেতন করেছিলাম এবং গ্রামের আশাকর্মীদের রাকেশের বাড়ীতে পাঠিয়েছিলাম। গ্রামবাসীর কাছে আবেদন করেছিলাম কোন ধারনের গুজব না ছড়াতে। পরে শুনলাম ছেলেটি আত্মহত্যা করেছে।