
সমাচার ওয়েব ডেস্ক ঃ করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ে যখন গোটা বিশ্বজুড়ে আতঙ্ক দেখা যাচ্ছে, তখন এ দেশের অনেকেই দায়িত্বশীল নাগরিকের আচরণ করছেন না বলে ক্ষোভ প্রকাশ করলেন নমোঃ। তিনি আজ টুইট করে বলেন, 'এখনও পর্যন্ত অনেকেই লকডাউনকে গুরুত্ব দিচ্ছেন না। দয়া করে নিজেকে বাঁচান, আপনার পরিবারকে বাঁচান। সরকার যে নির্দেশ দিয়েছেন তা পালন করুন।' এরপর প্রধানমন্ত্রী কিছুটা কড়া ভাবেই বলেছেন, 'রাজ্য সরকারগুলোর কাছে অনুরোধ করছি আপনারা আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিন।' প্রধানমন্ত্রীর সচিবালয় সূত্রে খবর, ক্যাবিনেট সচিবের তরফে সব রাজ্যের মুখ্য সচিবকে জানানো হয়েছে যে লক ডাউন ভাঙলে কয়েকটি ক্ষেত্রে দৃষ্টান্তমূলক আইনি ব্যবস্থা নিতে। যাতে তা দেখে বাকিরাও সতর্ক হয়।
ইতিমধ্যে দেশের ১৩ টি রাজ্য ও ৮০ টি জেলায় লক ডাউন শুরু হয়ে গিয়েছে। পশ্চিমবঙ্গেও ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে গিয়েছে। বিকেল ৫ টার পর জরুরি পরিষেবা ছাড়া সবই বন্ধ হবে। কিন্তু এতকিছুর মধ্যেও অনেকেই এখনও লক ডাউনকে গুরুত্ব দিচ্ছেন না বলে কিছুটা অসন্তোষ প্রকাশ করে সতর্ক করতে চাইলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। গতকাল নবান্ন থেকে যে নির্দেশিকা প্রকাশ করা হয়েছিল তাতে স্পষ্ট বলা হয়েছে, মহামারী নিয়ন্ত্রণ আইন অনুযায়ীই কিছু পরিষেবার উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হচ্ছে। কেউ সরকারি এই আদেশ ভঙ্গ করলে তার বিরুদ্ধে আইনত ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে।
সম্প্রতি নবান্নের এক পদস্থ আমলাই দায়িত্বজ্ঞানহীনতার পরিচয় দিয়েছেন। সরকার বারংবার বলে চলেছে, ভিন রাজ্য বা বিদেশ থেকে কেউ বাংলায় এলে যেন স্বেচ্ছায় ১৪ দিন গৃহবন্দি থাকেন। সামাজিক মেলামেশা বন্ধ রাখেন। কারণ, পশ্চিমবঙ্গ এখন করোনা ভাইরাস সংক্রমণের তৃতীয় স্টেজে প্রবেশ করতে চলেছে। এই পর্বে এসে দ্রুত হারে সংক্রমণ যেন আর না ছড়ায়। সে কারণেই লক ডাউনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যাতে মানুষ যথাসম্ভব গৃহবন্দি থাকেন।
সম্প্রতি নবান্নের এক পদস্থ আমলাই দায়িত্বজ্ঞানহীনতার পরিচয় দিয়েছেন। সরকার বারংবার বলে চলেছে, ভিন রাজ্য বা বিদেশ থেকে কেউ বাংলায় এলে যেন স্বেচ্ছায় ১৪ দিন গৃহবন্দি থাকেন। সামাজিক মেলামেশা বন্ধ রাখেন। কারণ, পশ্চিমবঙ্গ এখন করোনা ভাইরাস সংক্রমণের তৃতীয় স্টেজে প্রবেশ করতে চলেছে। এই পর্বে এসে দ্রুত হারে সংক্রমণ যেন আর না ছড়ায়। সে কারণেই লক ডাউনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যাতে মানুষ যথাসম্ভব গৃহবন্দি থাকেন।