
সায়ন ঘোষ, সমাচার ঃ সারা দেশ জুড়ে কোভিড ১৯ পজেটিভ ছাড়িয়েছে প্রায় তিরিশ হাজার। গোটা বিশ্ব জুড়ে ফেলেছে কোভিডের ছায়া। চলছে লকডাউন। দোকান-পাট সব বন্ধ। এই পরিস্থিতিতে মানুষ খেতে না পেলেও চিৎকার করে কাউকে বলার মতো কেউ নেই। ঠিক এই পরিস্থিতিতে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য এগিয়ে এসেছেন একাধিক ছাত্র ছাত্রী। যে সংস্থার নাম দিয়েছেন 'CentiMainটাল'।
২০১৭ সালে ১৫ই জুন সূচনা হয় CentiMainটাল নামে এই সংস্থার । একদল ছাত্র ছাত্রী মিলে গঠিত এই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। বর্তমানে এই সংস্থার সক্রিয় সদস্য সংখ্যা প্রায় পাঁচশত। রাজ্য তথা দেশের বিভিন্ন জায়গার মানুষ এই সংস্থার সাথে যুক্ত। এই সংস্থার প্রধান লক্ষ্য হল দুঃস্থ ও মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীর পাশে থাকা, অসহায় বৃদ্ধ-বৃদ্ধাদের সাহায্য করা, স্বাস্থ্য ও পরিবেশ সচেতনতা সহ আরো সেবা মূলক কাজ।
বর্তমানে কোরোনা ভাইরাসের মোকাবিলায় সকাল থেকে শুরু করে রাত পর্যন্ত একনাগারে কাজ করে যাচ্ছেন সংস্থার সদস্যেরা। বাগদা ব্লকের বয়রা, সলক, মেহেরানী, কুড়ুলিয়া, চড়ুইগাছি, বাজিতপুর, ঝাউখালি, মামাভাগিনা, নওদাপাড়া, পদ্মপুকুর, রামনগর, নেতাজীপল্লী, পাটকেলগাছা, সলুয়ারদাড়ি, ডিহলদহ, সাগরপুর, বাকসা, মশ্যমপুর, মধুপুর, কুলবেড়িয়া, পশ্চিমপাড়া, হেলেঞ্চা আরও একাধিক গ্রামের গরিব মানুষদের পাশে দাঁড়িয়েচ্ছেন তাঁরা। প্রায় ২০০০ এর অধিকার পরিবারে চাল, ডাল, আলু, সয়াবিন, মুড়ি, হলুদ, সরিষার তেল, সাবান থেকে শুরু করে বাচ্চাদের জন্যে সুজি ও লজেন্স এছাড়াও নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী তুলে দিয়েছেন তাঁরা। সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা পার্থ কর এবং সদস্যা কথা দত্ত জানান, আমাদের পরিচিতি বাড়ানোর জন্য কাজ গুলি নয়, মানুষের সেবায় আমরা ছাত্র ছাত্রীরা মিলিত হয়ে কিছু সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করি মাত্র। সকলে ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন এবং সামাজিক দূরত্ব বজিয়ে রাখার চেষ্টা করুন।
২০১৭ সালে ১৫ই জুন সূচনা হয় CentiMainটাল নামে এই সংস্থার । একদল ছাত্র ছাত্রী মিলে গঠিত এই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। বর্তমানে এই সংস্থার সক্রিয় সদস্য সংখ্যা প্রায় পাঁচশত। রাজ্য তথা দেশের বিভিন্ন জায়গার মানুষ এই সংস্থার সাথে যুক্ত। এই সংস্থার প্রধান লক্ষ্য হল দুঃস্থ ও মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীর পাশে থাকা, অসহায় বৃদ্ধ-বৃদ্ধাদের সাহায্য করা, স্বাস্থ্য ও পরিবেশ সচেতনতা সহ আরো সেবা মূলক কাজ।
বর্তমানে কোরোনা ভাইরাসের মোকাবিলায় সকাল থেকে শুরু করে রাত পর্যন্ত একনাগারে কাজ করে যাচ্ছেন সংস্থার সদস্যেরা। বাগদা ব্লকের বয়রা, সলক, মেহেরানী, কুড়ুলিয়া, চড়ুইগাছি, বাজিতপুর, ঝাউখালি, মামাভাগিনা, নওদাপাড়া, পদ্মপুকুর, রামনগর, নেতাজীপল্লী, পাটকেলগাছা, সলুয়ারদাড়ি, ডিহলদহ, সাগরপুর, বাকসা, মশ্যমপুর, মধুপুর, কুলবেড়িয়া, পশ্চিমপাড়া, হেলেঞ্চা আরও একাধিক গ্রামের গরিব মানুষদের পাশে দাঁড়িয়েচ্ছেন তাঁরা। প্রায় ২০০০ এর অধিকার পরিবারে চাল, ডাল, আলু, সয়াবিন, মুড়ি, হলুদ, সরিষার তেল, সাবান থেকে শুরু করে বাচ্চাদের জন্যে সুজি ও লজেন্স এছাড়াও নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী তুলে দিয়েছেন তাঁরা। সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা পার্থ কর এবং সদস্যা কথা দত্ত জানান, আমাদের পরিচিতি বাড়ানোর জন্য কাজ গুলি নয়, মানুষের সেবায় আমরা ছাত্র ছাত্রীরা মিলিত হয়ে কিছু সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করি মাত্র। সকলে ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন এবং সামাজিক দূরত্ব বজিয়ে রাখার চেষ্টা করুন।
আরও খবর পড়ুন--