
সার্বভৌম সমাচার, বনগাঁ ঃ করোনা মোকাবিলায় লকডাউন চলছে গোটা দেশে। এরই মধ্যে এমাসের ৮ তারিখে মুখ্যমন্ত্রী ফুল ব্যবসায়ী ও পান ব্যবসায়ীদের ছাড়ের কথা বলেন। সেই মত রাজ্যের দ্বিতীয় বৃহত্তম ঠাকুরনগর বাজার খোলার কথা ছিল। কিন্তু সেদিন সকালে বাজার শুরু হওয়ার আগেই ঠাকুরনগরবাসী ফুল বাজার বন্ধের দাবিতে ফুল বাজারের সামনে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। কারণ হিসেবে তারা জানান, মুখ্যমন্ত্রী যে কথা বলেছেন সেইমতো ফুল বাজার খোলা হলে ঠাকুরনগরেও সংক্রমণ ছড়াতে পারে।
এছাড়াও সরকারী ঘোষনা অনুযায়ী বন্ধ ছিল ঠাকুরনগরের সব্জি বাজার। ভিড় এড়াতে প্রশানের পক্ষ থেকে পাশের খেলার মাঠে সব্জি বাজার সরিয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু তাতেও কোন লাভ হচ্ছিল না। কমানো যাচ্ছিল না ভিড়। ইতিমধ্যে বাড়ানো হয়েছে লকডাউনের সময়সীমা। ফলে এবারে লকডাউন না ওঠা পর্যন্ত বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে উত্তর ২৪ পরগণার গাইঘাটা থানার ঠাকুরনগরের সব্জি বাজারও।
এদিন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি, ক্লাব ও বাজার সমিতির যৌথ ভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এদিনের বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, লকডাউন না ওঠা পর্যন্ত শুধুমাত্র মুদি, অষুধ ও মিষ্টির দোকান নিদিষ্ট সময় পর্যন্ত খোলা থাকবে। এরপর এদিনের শেষ মূহুর্তের বাজারে প্রতিটি দোকানে ছিল উপচে পড়ছে ভিড়। এমনকি সামাজিক দূরত্বেরও কোনো বালাই ছিল না।
এছাড়াও সরকারী ঘোষনা অনুযায়ী বন্ধ ছিল ঠাকুরনগরের সব্জি বাজার। ভিড় এড়াতে প্রশানের পক্ষ থেকে পাশের খেলার মাঠে সব্জি বাজার সরিয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু তাতেও কোন লাভ হচ্ছিল না। কমানো যাচ্ছিল না ভিড়। ইতিমধ্যে বাড়ানো হয়েছে লকডাউনের সময়সীমা। ফলে এবারে লকডাউন না ওঠা পর্যন্ত বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে উত্তর ২৪ পরগণার গাইঘাটা থানার ঠাকুরনগরের সব্জি বাজারও।
এদিন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি, ক্লাব ও বাজার সমিতির যৌথ ভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এদিনের বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, লকডাউন না ওঠা পর্যন্ত শুধুমাত্র মুদি, অষুধ ও মিষ্টির দোকান নিদিষ্ট সময় পর্যন্ত খোলা থাকবে। এরপর এদিনের শেষ মূহুর্তের বাজারে প্রতিটি দোকানে ছিল উপচে পড়ছে ভিড়। এমনকি সামাজিক দূরত্বেরও কোনো বালাই ছিল না।