
সার্বভৌম সমাচার ওয়েব ডেস্ক ঃ ৪০ দিন পর দেশজুড়ে বিভিন্ন রাজ্যে খুলেছিল মদের দোকান। বিশৃঙ্খল পরিবেশ যে সৃষ্টি হবে সেটা আগে থেকেই আঁচ করা যাচ্ছিল। সুরাপ্রেমীদের আবেগের বন্যা ছিল অতলান্ত। যেন ঝাঁপ খোলারই অপেক্ষা করছিল সকলে।
আর মদের দোকানের সামনে মানুষের বোপরোয়া আচরণ ছিল চোখে পড়ার মতো। আসলে দেখে এমন মনে হচ্ছে যেন, এতদিন লকডাউনে খাবার মেলেনি; ঘরে অভুক্ত পরিবার। আর তাই জীবনের পরোয়া না করেই নাভিশ্বাস উঠিয়ে মদের দোকানের লাইন ঠেলছেন। যা রেশনের দোকানে দেখা যায়না। কোথাও ভিড়ে লাঠি চালাতে হল পুলিশকে। আবার কোথাও তো পুলিশ বন্ধই করে দিল মদের দোকান। এমনকি মদ খাওয়ার আনন্দে রীতিমতো বাজি ফাটিয়ে মজা নিলেন অনেকে। আর তাই লকডাউন পরিস্থিতিকে সামাল দিতে এবারে মদের দাম বাড়িয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল দিল্লি সরকার। একলাফে ৭০ শতাংশ দাম বাড়ানো হয়েছে।
আরও খবর পড়ুন--
মঙ্গলবার থেকেই এই অতিরিক্ত ৭০ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে মদের দামে। বলাহচ্ছে এটা 'স্পেশাল করোনা ফি' হিসাবে বসানো হচ্ছে। এর ফলে মানুষের ভিড় একটু কমতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। সেই সঙ্গে বাড়বে সরকারের রেভিনিউও।
জানা গেছে, মদের এমআরপি-র উপরেই বসানো হচ্ছে এই ফি । অর্থাৎ যে মদের দাম ১০০০ টাকা বলে লেখা রয়েছে, সেটাই এবার বিক্রি হবে ১৭০০ টাকায়। করোনার আবহে ব্যাপক ধাক্কা খেয়েছে অর্থনীতি। এই পরিস্থিতিতে আবগারি দফতরের অতিরিক্ত রাজস্ব একটু হলেও স্বস্তি দেবে অর্থনীতিতে। আর তাই মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, মদের এমআরপি-র উপরেই বসানো হচ্ছে এই ফি । অর্থাৎ যে মদের দাম ১০০০ টাকা বলে লেখা রয়েছে, সেটাই এবার বিক্রি হবে ১৭০০ টাকায়। করোনার আবহে ব্যাপক ধাক্কা খেয়েছে অর্থনীতি। এই পরিস্থিতিতে আবগারি দফতরের অতিরিক্ত রাজস্ব একটু হলেও স্বস্তি দেবে অর্থনীতিতে। আর তাই মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
আরও খবর দেখুন--