
চঞ্চল পাল, বনগাঁ ঃ প্রায় ৩৭ দিন বন্ধ থাকার পর গত ৩০ এপ্রিল পেট্রাপোল বেনাপোল সীমান্তের মধ্যে রপ্তানি শুরু হয়। সিদ্ধান্ত হয় দুই দেশের মাঝে নোম্যান্সল্যান্ডে গাড়ি লোডিং আনলোডিং করা হবে। সে মত কাজ শুরু হলেও গতকাল রপ্তানি বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ দেখায় পেট্রোলের লোডিং আনলোডিং শ্রমিকেরা।
একই দাবিতে আজ রবিবার সকালে পেট্রাপোল থানার জয়ন্তীপুর বাজারে যশোর রোডের ওপর পথ অবরোধ করে স্থানীয় বাসিন্দারা। অবরোধের শামিল হয়েছিলেন এলাকার মহিলারাও। অবরোধকারীদের দাবি বনগাঁ কে সুরক্ষিত রাখতে বনগাঁর মানুষকে করোনা আক্রান্তের হাত থেকে বাঁচাতে অবিলম্বে পেট্রাপোল-বেনাপোল সীমান্তে রপ্তানি বন্ধ করতে হবে। এব্যাপারে স্থানীয় ছয়ঘড়িয়া পঞ্চায়েতের প্রধান প্রসেনজিৎ ঘোষ রপ্তানি বন্ধের পক্ষে মত দেন।
যদিও এই অবরোধের পিছনে তৃণমূলের অদৃশ্য হাত দেখছে বিজেপি। বিজেপির নেতা দেবদাস মন্ডল বলেন, পেট্রাপোলে আমদানি-রপ্তানি যেহেতু কেন্দ্র সরকার চালু করেছে। তার বিরোধিতা করার জন্য তৃণমূল গ্রামবাসীকে ক্ষেপিয়ে তুলছে। শ্রমিকদের কথা একবারও ভাবছে না তারা।
এদিন ঘটনাস্থলে উপস্থিত কাস্টমস সুপারিন্টেনডেন্ট সোমা মুখোপাধ্যায় বলেন, “আমাদের প্রয়োজনীয় পরিষেবার কথা বলা হয়েছে। এখন জয়ন্তিপুরের মুখে আমাদের আটকে দেওয়া হয়েছে। এখন কি হবে বলতে পারছি না”। এদিন তিনি এর বেশিকিছু আর বলতে চাননি।
সিডাবলুসি ম্যানেজার প্রমোদ যাদব বলেন, “ আমরা আমাদের ডিউটি করছি, আমাদের এখন যেতে দেওয়া হচ্ছে না। আমরা কিছুই করতে পারি না। কারণ জনতা সবথেকে বড় হয়; এখন জনতা চাইছে না তো আমরা কি করতে পারি”।
তবে এদিন শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত অবরোধ চলছে বলে জানা গিয়েছে।
এদিন ঘটনাস্থলে উপস্থিত কাস্টমস সুপারিন্টেনডেন্ট সোমা মুখোপাধ্যায় বলেন, “আমাদের প্রয়োজনীয় পরিষেবার কথা বলা হয়েছে। এখন জয়ন্তিপুরের মুখে আমাদের আটকে দেওয়া হয়েছে। এখন কি হবে বলতে পারছি না”। এদিন তিনি এর বেশিকিছু আর বলতে চাননি।
সিডাবলুসি ম্যানেজার প্রমোদ যাদব বলেন, “ আমরা আমাদের ডিউটি করছি, আমাদের এখন যেতে দেওয়া হচ্ছে না। আমরা কিছুই করতে পারি না। কারণ জনতা সবথেকে বড় হয়; এখন জনতা চাইছে না তো আমরা কি করতে পারি”।
তবে এদিন শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত অবরোধ চলছে বলে জানা গিয়েছে।
আরও খবর দেখুন—