সার্বভৌম সমাচার : অবশেষে আইনজীবী রজতকুমার দে খুনের ঘটনায় স্ত্রী অনিন্দিতা পাল দে-কে যাবজ্জীবন সাজা দিল বারাসত আদালত। রায়ের পর আদালত কক্ষেই অনিন্দিতা কান্নায় ভেঙে পড়েন। বুধবার সাজা ঘোষণার পরে স্বাভাবিকভাবেই মিশ্র প্রতিক্রিয়া বিভিন্ন মহলে।
যদিও আদালতের এই রায়ে খুশি নন রজতের পরিবার ও সুভানুধ্যায়ীরা। এদিন আইনজীবীরা অভিযুক্তের সর্বোচ্চ শাস্তি দেওয়ার আবেদন জানিয়ে আদালতের বাইরে বিক্ষোভও দেখিয়েছেন। এদিকে স্বামীকে খুনের দায়ে সোমবারই দোষী সাব্যস্ত করেছিল বারাসতের ফাস্ট ট্র্যাক কোর্ট। যাবজ্জীবনের পাশাপাশি অনিন্দিতাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানাও করেছেন বিচারক।
অনিন্দিতার আইনজীবী সোহিনী অধিকারী বুধবার রায়দানের আগে বিচারকদের কাছে আবেদন করেন দোষীকে যেন সর্বোচ্চ সাজা না দেওয়া হয়। কারণ তাঁর একটি তিনবছরের সন্তান রয়েছে। আগেই তার বাবার মৃত্যু হয়েছে। এবার মায়ের ফাঁসি হলে সে অনাথ হয়ে যাবে।
এদিন বিচারক সবদিক বিবেচনা করে স্বামীকে খুনের দায়ে স্ত্রী অনিন্দিতা পাল দে-কে যাবজ্জীবন সাজাই দিয়েছেন। রায় ঘোষণার পর আদালত কক্ষেই কান্নায় ভেঙে পড়ে অনিন্দিতা চিৎকার করে বলতে থাকেন ‘আমি নির্দোষ, আমি নির্দোষ। আমাকে ফাঁসানো হয়েছে। শেষ রক্তবিন্দু পর্যন্ত লড়াই করে যাব’।
উল্লেখ্য, ২০১৮ সালের ২৪ নভেম্বর নিউটাউনের ফ্ল্যাটেই কলকাতা হাইকোর্টের আইনজীবী রজতকুমার দে-র দেহ উদ্ধার হয়। প্রাথমিকভাবে এটা আত্মহত্যার ঘটনা মনে করলেও পরে পূর্ণাঙ্গ তদন্তে উঠে আসে হাড়হিম করা খুনের তথ্য। এই মামলায় ডিজিটাল মাধ্যমের তথ্য-প্রমাণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিল।
আদালতের দেওয়া সাজার নির্দেশে খুশি রজত দে-র বাবা সমীর কুমার দে। সরকারী আইনজীবী বিভাস চট্টোপাধ্যায় সংবাদমাধ্যমকে বিচারকের নির্দেশের বিষয়টি জানিয়ে বলেন, 'দু' বছরের কম সময়ে দোষী প্রমাণ করার প্রক্রিয়া শেষে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজা শুনিয়েছেন বিচারক। অন্যদিকে অভিযুক্তের আইনজীবী সোহিনী অধিকারী জানিয়েছেন, তাঁরা উচ্চতর আদালতে যাবেন।
যদিও আদালতের এই রায়ে খুশি নন রজতের পরিবার ও সুভানুধ্যায়ীরা। এদিন আইনজীবীরা অভিযুক্তের সর্বোচ্চ শাস্তি দেওয়ার আবেদন জানিয়ে আদালতের বাইরে বিক্ষোভও দেখিয়েছেন। এদিকে স্বামীকে খুনের দায়ে সোমবারই দোষী সাব্যস্ত করেছিল বারাসতের ফাস্ট ট্র্যাক কোর্ট। যাবজ্জীবনের পাশাপাশি অনিন্দিতাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানাও করেছেন বিচারক।
আরও পড়ুন--
অনিন্দিতার আইনজীবী সোহিনী অধিকারী বুধবার রায়দানের আগে বিচারকদের কাছে আবেদন করেন দোষীকে যেন সর্বোচ্চ সাজা না দেওয়া হয়। কারণ তাঁর একটি তিনবছরের সন্তান রয়েছে। আগেই তার বাবার মৃত্যু হয়েছে। এবার মায়ের ফাঁসি হলে সে অনাথ হয়ে যাবে।
এদিন বিচারক সবদিক বিবেচনা করে স্বামীকে খুনের দায়ে স্ত্রী অনিন্দিতা পাল দে-কে যাবজ্জীবন সাজাই দিয়েছেন। রায় ঘোষণার পর আদালত কক্ষেই কান্নায় ভেঙে পড়ে অনিন্দিতা চিৎকার করে বলতে থাকেন ‘আমি নির্দোষ, আমি নির্দোষ। আমাকে ফাঁসানো হয়েছে। শেষ রক্তবিন্দু পর্যন্ত লড়াই করে যাব’।
উল্লেখ্য, ২০১৮ সালের ২৪ নভেম্বর নিউটাউনের ফ্ল্যাটেই কলকাতা হাইকোর্টের আইনজীবী রজতকুমার দে-র দেহ উদ্ধার হয়। প্রাথমিকভাবে এটা আত্মহত্যার ঘটনা মনে করলেও পরে পূর্ণাঙ্গ তদন্তে উঠে আসে হাড়হিম করা খুনের তথ্য। এই মামলায় ডিজিটাল মাধ্যমের তথ্য-প্রমাণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিল।
আদালতের দেওয়া সাজার নির্দেশে খুশি রজত দে-র বাবা সমীর কুমার দে। সরকারী আইনজীবী বিভাস চট্টোপাধ্যায় সংবাদমাধ্যমকে বিচারকের নির্দেশের বিষয়টি জানিয়ে বলেন, 'দু' বছরের কম সময়ে দোষী প্রমাণ করার প্রক্রিয়া শেষে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজা শুনিয়েছেন বিচারক। অন্যদিকে অভিযুক্তের আইনজীবী সোহিনী অধিকারী জানিয়েছেন, তাঁরা উচ্চতর আদালতে যাবেন।
আরও দেখুন--
Tags- #Bongaon #Samachar #Bongaon Samachar
#Samachar #Sarbabhauma Samachar #Sarba Bhauma Samacar #Bongaon News #Today News
#Today Bongaon News #bongaon news today live, #bongaon bengali news, #bongaon
khabar, #bongaon samachar, #samachar bongaon,