![]() |
সার্বভৌম সমাচার, মধ্যমগ্রাম ঃ করোনা আক্রান্ত; মধ্যমগ্রামের কাউন্সিলরের গাড়ি চালকের শরীরেও মিলল জীবাণু। শনিবার রাতেই হাতে এসেছে তার নমুনা পরীক্ষার রিপোর্ট। এরপরই কদম্বগাছির করোনা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে তাকে। বর্তমানে সেখানেই তাঁর চিকিৎসা চলছে, এমনটাই জানিয়েছেন মধ্যমগ্রামের CIC (হেলথ) নিমাই ঘোষ। এই নিয়ে এলাকায় তৃতীয় আক্রান্তের খবর প্রকাশ্যে আসতেই উদ্বেগ বেড়েছে স্থানীয়দের মধ্যে।
এরপর এই ব্যক্তির রিপোর্ট পজিটিভ হওয়ায় এদিন আক্রান্তের বাড়ির চারপাশ ফের স্যানিটাইজ করা হয়। বাড়ি বাড়ি গিয়ে থার্মাল স্ক্যানারের মাধ্যমে দেহের তাপমাত্রা পরীক্ষার কাজও শুরু হয়েছে। অসুস্থ বোধ করলেই বা কোনও উপসর্গ দেখা দিলেই স্থানীয়দের যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে চিকিৎসকদের সঙ্গে। প্রয়োজনীয় সামগ্রীর জন্যও যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে পুলিশের সঙ্গে। প্রসঙ্গত, এর আগে মধ্যমগ্রামের এক নার্স ও এক কাউন্সিলরের শরীরের বাসা বাঁধে করোনা।
বেশ কিছুদিন আগেই মধ্যমগ্রামের এক কাউন্সিলরের শরীরে মেলে করোনার জীবাণু। এরপরই তার সংস্পর্শে ছিলেন এমন ১৫ জনকে পাঠানো হয়েছিল কোয়ারেন্টাইনে। প্রত্যেকেরই নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছিল। শনিবারে পাওয়া রিপোর্টে অনুযায়ী জানা যায়, ওই কাউন্সিলরের গাড়িচালকের শরীরে মেলে করোনার জীবাণু। তবে বাকি ১৪ জনই সুস্থ।
আরও খবর পড়ুন-- দুঃস্থদের পাশে বনগাঁর সাতভাই কালিতলা মন্দিরের পুরোহিতরা
আরও খবর পড়ুন-- দুঃস্থদের পাশে বনগাঁর সাতভাই কালিতলা মন্দিরের পুরোহিতরা
রিপোর্ট মেলার পরই ব্যক্তিকে রবিবার কদম্বগাছির একটি করোনা হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। মধ্যমগ্রামের CIC (হেলথ) নিমাই ঘোষ জানিয়েছেন, “কাউন্সিলরের শরীরে মারণ ভাইরাসের অস্তিত্ব পাওয়ার পরই এই ব্যক্তিকে কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়েছিল। শনিবার রিপোর্টে জানা গিয়েছে, ইনিও আক্রান্ত।”
প্রসঙ্গত, এখনও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ওই কাউন্সিলর। তবে আক্রান্ত ওই কাউন্সিলরের কোনও বিদেশ যাত্রার ইতিহাস পাওয়া যায়নি। কিন্তু আগেই মধ্যমগ্রামের ১০ নম্বর ওয়ার্ড সিল করে দেওয়া হয়েছিল প্রশাসনের তরফে। হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকতে বলা হয়েছিল এলাকার প্রত্যেককে।
প্রসঙ্গত, এখনও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ওই কাউন্সিলর। তবে আক্রান্ত ওই কাউন্সিলরের কোনও বিদেশ যাত্রার ইতিহাস পাওয়া যায়নি। কিন্তু আগেই মধ্যমগ্রামের ১০ নম্বর ওয়ার্ড সিল করে দেওয়া হয়েছিল প্রশাসনের তরফে। হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকতে বলা হয়েছিল এলাকার প্রত্যেককে।
এরপর এই ব্যক্তির রিপোর্ট পজিটিভ হওয়ায় এদিন আক্রান্তের বাড়ির চারপাশ ফের স্যানিটাইজ করা হয়। বাড়ি বাড়ি গিয়ে থার্মাল স্ক্যানারের মাধ্যমে দেহের তাপমাত্রা পরীক্ষার কাজও শুরু হয়েছে। অসুস্থ বোধ করলেই বা কোনও উপসর্গ দেখা দিলেই স্থানীয়দের যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে চিকিৎসকদের সঙ্গে। প্রয়োজনীয় সামগ্রীর জন্যও যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে পুলিশের সঙ্গে। প্রসঙ্গত, এর আগে মধ্যমগ্রামের এক নার্স ও এক কাউন্সিলরের শরীরের বাসা বাঁধে করোনা।