
সমাচার ঃ করোনা মোকাবিলায় লকডাউন চলছে গোটা দেশে। এরই মধ্যে গতকাল মুখ্যমন্ত্রী ফুল ব্যবসায়ী ও পান ব্যবসায়ীদের ছাড়ের কথা বলেন। সেই মত আজ রাজ্যের দ্বিতীয় বৃহত্তম ঠাকুরনগর বাজার খোলার কথা ছিল। কিন্তু সকালে বাজার শুরু হওয়ার আগেই ঠাকুরনগরবাসী ফুল বাজার বন্ধের দাবিতে ফুল বাজারের সামনে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। কারণ হিসেবে তারা জানান, গতকাল মুখ্যমন্ত্রী যে কথা বলেছেন সেইমতো ফুল বাজার খোলা হলে ঠাকুরনগরেও সংক্রমণ ছড়াতে পারে।
তাদের দাবি, ঠাকুরনগরের একটা বৃহৎ অংশের মানুষ ফুল নিয়ে কলকাতায় বিক্রি করতে যায়। কলকাতার বিভিন্ন প্রান্তে ঘুরে ঘুরে তারা ফুল বিক্রি করে। সেখান থেকে কেউ সংক্রমিত হলে সেই সংক্রমণ ঠাকুরনগরে ছড়ানোর আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তারা। এদিন ঠাকুরনগরবাসী সকালে ফুল বাজার কমিটির কাছে বাজার বন্ধ রাখার আর্জি জানান। আর এর পরেই বাজার বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয় ফুলবাজার কমিটি।
যাতে আবারও মারাত্মক ক্ষতির মুখে ফুলচাষীরা। তারা জানান, গতকাল টিভিতে মুখ্যমন্ত্রীর ভাষণ দেখার পরে কিছুটা স্বস্তি পেয়েই ফুল তুলেছিলাম। বাজারে এসে দেখি বাজার বন্ধ। এখন সব ফুল ফেলে দিতে হবে! তারপর ফুল তোলার টাকাটাও পকেট থেকে দিতে হবে।
তাদের দাবি, ঠাকুরনগরের একটা বৃহৎ অংশের মানুষ ফুল নিয়ে কলকাতায় বিক্রি করতে যায়। কলকাতার বিভিন্ন প্রান্তে ঘুরে ঘুরে তারা ফুল বিক্রি করে। সেখান থেকে কেউ সংক্রমিত হলে সেই সংক্রমণ ঠাকুরনগরে ছড়ানোর আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তারা। এদিন ঠাকুরনগরবাসী সকালে ফুল বাজার কমিটির কাছে বাজার বন্ধ রাখার আর্জি জানান। আর এর পরেই বাজার বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয় ফুলবাজার কমিটি।
যাতে আবারও মারাত্মক ক্ষতির মুখে ফুলচাষীরা। তারা জানান, গতকাল টিভিতে মুখ্যমন্ত্রীর ভাষণ দেখার পরে কিছুটা স্বস্তি পেয়েই ফুল তুলেছিলাম। বাজারে এসে দেখি বাজার বন্ধ। এখন সব ফুল ফেলে দিতে হবে! তারপর ফুল তোলার টাকাটাও পকেট থেকে দিতে হবে।