
সমাচার, বনগাঁ ঃ করোনার মহামারীতে যখন নাজেহাল সাধারণ গৃহস্থ; তখন নিজেদের ট্যাগ খসিয়ে ভবঘুরেদের খাওয়াচ্ছেন উত্তর ২৪ পরগণা জেলার বনগাঁর চাঁপাবেড়িয়া এলাকার কিছু গৃহবধূরা।
রাস্তার পাশে বসিয়ে ভবঘুরেদের খাওয়াচ্ছেন বাড়ির মহিলারা! আবার চেটেপুটেও খাচ্ছে ভবঘুরের দল। এমন দৃশ্য দেখে দাঁড়িয়ে পড়লেন পুলিশ কর্তারাও।
আজ মঙ্গলবার মেনু ডিমের ঝোল ও ভাত। কাল থাকছে রুই মাছের ঝোল, এছাড়াও অন্যান্য দিনে থাকছে সোয়াবিন, চিকেন। এভাবেই সপ্তাহের অন্যান্য দিনে ভবঘুরেদের খাওয়াচ্ছেন তারা।
জানাগেল চাঁপাবেড়িয়া জগৎ মাতা মন্দির এলাকার গৃহবধূরা রান্না করে সেইসব রান্না গাড়িতে নিয়ে বেরিয়েছেন রাস্তায়। বনগাঁ শহরের বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে ঘুরে ভবঘুরে ও রাস্তার আশেপাশের অভুক্ত মানুষের খাওয়াচ্ছেন তারা। তাদের সঙ্গে এই কাজে সহযোগিতা করছে এলাকার পুরুষেরা।
বনগাঁ আদালত চত্বর, বাটা মোড়, বনগাঁ স্টেশন এলাকা ও পেট্রাপোল থানা এলাকায় ঘুরে ঘুরে তারা ভবঘুরেদের খাওয়ান । খাওয়ার আগে ভবঘুরেদের হাত স্যানিটাইজও করে দিচ্ছেন মহিলারা। উদ্যোক্তা বাপি গুহ বলেন ''আমরা দৈনিক সাধ্যমত খাওয়ানোর চেষ্টা চালিয়ে যাবো। আপাতত ১০০ জনকে খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছি।একেক দিন একেক পদের খাবার দিচ্ছি। আজ ডিমের ঝোল ভাত আছে। আগামীকাল মাছ খাওয়ানোর ইচ্ছা আছে।"
রাস্তার পাশে বসিয়ে ভবঘুরেদের খাওয়াচ্ছেন বাড়ির মহিলারা! আবার চেটেপুটেও খাচ্ছে ভবঘুরের দল। এমন দৃশ্য দেখে দাঁড়িয়ে পড়লেন পুলিশ কর্তারাও।
আজ মঙ্গলবার মেনু ডিমের ঝোল ও ভাত। কাল থাকছে রুই মাছের ঝোল, এছাড়াও অন্যান্য দিনে থাকছে সোয়াবিন, চিকেন। এভাবেই সপ্তাহের অন্যান্য দিনে ভবঘুরেদের খাওয়াচ্ছেন তারা।
জানাগেল চাঁপাবেড়িয়া জগৎ মাতা মন্দির এলাকার গৃহবধূরা রান্না করে সেইসব রান্না গাড়িতে নিয়ে বেরিয়েছেন রাস্তায়। বনগাঁ শহরের বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে ঘুরে ভবঘুরে ও রাস্তার আশেপাশের অভুক্ত মানুষের খাওয়াচ্ছেন তারা। তাদের সঙ্গে এই কাজে সহযোগিতা করছে এলাকার পুরুষেরা।
বনগাঁ আদালত চত্বর, বাটা মোড়, বনগাঁ স্টেশন এলাকা ও পেট্রাপোল থানা এলাকায় ঘুরে ঘুরে তারা ভবঘুরেদের খাওয়ান । খাওয়ার আগে ভবঘুরেদের হাত স্যানিটাইজও করে দিচ্ছেন মহিলারা। উদ্যোক্তা বাপি গুহ বলেন ''আমরা দৈনিক সাধ্যমত খাওয়ানোর চেষ্টা চালিয়ে যাবো। আপাতত ১০০ জনকে খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছি।একেক দিন একেক পদের খাবার দিচ্ছি। আজ ডিমের ঝোল ভাত আছে। আগামীকাল মাছ খাওয়ানোর ইচ্ছা আছে।"