
সার্বভৌম সমাচার : সাম্প্রতিক করোনাভাইরাসের মোকাবিলার করতে চলছে লকডাউন। আর সেই কারনে দীর্ঘ সময় ধরে বাড়িতে বন্দী অবস্থায় সময় কাটাতে হচ্ছে। কিন্তু তার মধ্যেও কেউ কেউ আবার সকালে উঠেই বসে পড়ছেন কাজে। আবার অনেককে “ওয়ার্ক ফর্ম হোম”-এর কারণে বাড়িতে বসেই সারাদিন কম্পিউটার বা ল্যাপটপের সামনে রাত পর্যন্ত কাজ করতে হচ্ছে। কাজের চাপে নাওয়া-খাওয়ারও ঠিক থাকছে না। আর এরফলেই হতে পারে অতিরিক্ত ওজন।
বিশেষজ্ঞদের মতে, সুস্থ থাকার জন্য প্রতিটি ব্যক্তিরই ডায়েটের সঙ্গে প্রয়োজন যোগাব্যয়াম করা। আমরা জানি, ঘড়ি ধরে নিয়মিত হাঁটলে পুড়বে ক্যালরি ঝরবে শরীরের মেদ। কিন্তু লকডাউনের মধ্যে সেটাও সম্ভব হচ্ছে না।
তবে বাড়িতে বড় জায়গা বা ছাদ না থাকলেও সমস্যা নেই। আপনার বসার ঘরেই হেঁটে বেড়াতে পারেন। আবার সিঁড়িতে বার বার ওঠানামা করলেও ওজন কমবে। হাঁটা ছাড়াও কিছু বিশেষ ব্যায়ামের সাহায্যেও ওজন কমানো যায়।
সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে এবং কাউকে সঙ্গে না নিয়েই হাঁটা উচিত বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তবে অন্তত ঘণ্টা খানেক হাঁটার ব্যাপারে পরামশ্য দিচ্ছেন তাঁরা। প্রথম ১৫ মিনিট, পরবর্তীতে তা ঘণ্টাখানেকে পরিণত করুন।
চিকিৎসকরা কিন্তু বলছেন, রাতে খাবার পর অবশ্যই কিছুক্ষণ ট্রেডমিলে হাঁটতে পারেন। আবার দুপুরের খাবারে পরও হাঁটতে পারেন। তাতে কিন্তু হজম শক্তি যেমন বাড়বে তেমন মেদও ঝরবে। এছাড়াও এরফলে রক্তে শর্করার পরিমাণও নিয়ন্ত্রণে থাকে।
সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে এবং কাউকে সঙ্গে না নিয়েই হাঁটা উচিত বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তবে অন্তত ঘণ্টা খানেক হাঁটার ব্যাপারে পরামশ্য দিচ্ছেন তাঁরা। প্রথম ১৫ মিনিট, পরবর্তীতে তা ঘণ্টাখানেকে পরিণত করুন।
চিকিৎসকরা কিন্তু বলছেন, রাতে খাবার পর অবশ্যই কিছুক্ষণ ট্রেডমিলে হাঁটতে পারেন। আবার দুপুরের খাবারে পরও হাঁটতে পারেন। তাতে কিন্তু হজম শক্তি যেমন বাড়বে তেমন মেদও ঝরবে। এছাড়াও এরফলে রক্তে শর্করার পরিমাণও নিয়ন্ত্রণে থাকে।
আরও পড়ুন—
ব্যর্থতার দায় এড়ালেন ফিরহাদ; বললেন, দায় সরকারের নয় CESC-র।
বিশেষজ্ঞদের মতে, বাতাসে এখন জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বেশি থাকছে। আর সে কারণে শরীর খারাপ থাকলে হাঁটার প্রয়োজন নেই। তবে নিজের শরীরের পরিস্থিতি বুঝে নিয়মিত যোগব্যায়াম করা বা হাঁটা উচিত।
তবে বিশেষ ভাবে খেয়াল রাখতে হবে, ডি-হাইড্রেশনের সমস্যা থাকলে কিন্তু হাঁটা উচিত নয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, ওজন কমানোর প্রধান উপায় হল- চিন্তা মুক্ত থাকা ও সঠিক মাত্রায় রাতের ঘুম। কিন্তু অনেক সময় অনিদ্রা ও অতিরিক্ত দুশ্চিন্তার কারনেও মেদ বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই কঠিন পরিস্থিতিতেও নিজেকে সুস্থ রাখার জন্য হাসিখুসি থাকলেই ঝরেঝরে হতে পারেন আপনি।
আরও দেখুন—
#The evils of lockdown #can affect your life #The evils of lockdown; It can affect your life as well #lockdown #Corona #Coronavirus