
সার্বভৌম সমাচার, দক্ষিণ 24পরগনা ঃ একে করোনার দাপট, তারপর নতুন করে যোগ হয়েছে আসন্ন ঘূর্ণিঝড় আমফান। যার ফলে আপাতত ভাবে চরম আতঙ্কে রয়েছে বঙ্গবাসী।
কেউ জানে না আগামী তিন-চারদিনে পরিস্থিতি ঠিক কতটা ভয়ঙ্কর হতে চলেছে। ইতিমধ্যেই কয়েকবার নিজের চরিত্র বদল করছে ‘আমফান’। কীভাবে আছড়ে পড়বে উপকূলীয় অঞ্চলে; কতটা মারাত্মক হবে সেটা সময়ই বলবে।
কেউ জানে না আগামী তিন-চারদিনে পরিস্থিতি ঠিক কতটা ভয়ঙ্কর হতে চলেছে। ইতিমধ্যেই কয়েকবার নিজের চরিত্র বদল করছে ‘আমফান’। কীভাবে আছড়ে পড়বে উপকূলীয় অঞ্চলে; কতটা মারাত্মক হবে সেটা সময়ই বলবে।
আরও পড়ুন—
আপাতভাবে আবহাওয়া অফিসসুত্রে খবর, বুধবার দুপুর বা বিকেলের পর থেকেই আছড়ে পড়তে পারে 'আমফান'। আর তার জন্য ঝড়ের তাণ্ডব থেকে রক্ষা পেতে সাইক্লোন শেল্টারে পাঠানো হয়েছে দিঘা ও সুন্দরবন উপকূলের বহু মানুষকে। ঝড়ের জন্য প্রস্তুত এনডিআরএফ বাহিনীর দল। ইতিমধ্যে রাজ্যের সাত জেলায় জারি ভারী বৃষ্টিপাত ও তীব্রই বেগে ঝড়ের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
দক্ষিণ ২৪ পরগনার সুন্দরবনের ক্যানিং-১ ব্লকে এমজিএনআরইজিএ প্রকল্পের আমফান ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলা করতে ১০০ দিনের কাজের সঙ্গে যুক্ত শ্রমিকদের নিয়ে সুন্দরবনে গঠন করা হল উদ্ধার 'বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী'। জানা গিয়েছে রাজ্যে এই ধরণের উদ্যোগ প্রথমবার। ক্যানিং-১ ব্লকের নিকাটিঘাটা গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার ৫০ জন শ্রমিককে নিয়েও গড়া হয়েছে এই উদ্ধারবাহিনী। এই বাহিনীর সদস্যরা মূলত নদী সংলগ্ন এলাকার বসবাসকারী। ম্যানগ্রোভ জঙ্গল এবং নদীজীবী, শারীরিক ভাবে খুবই শক্তিশালী। ঝড়ে কেউ গাছ বা বাড়ি চাপা পড়লে কিংবা বাঁধ ভাঙলে এরাই উদ্ধার করতে ঝাঁপিয়ে পড়বেন। প্রয়োজনে উদ্ধার করে নিরাপদ জায়গায় নিয়ে যাবেন তারা।
জানা গিয়েছে, এদিন ১০০ দিনের কাজের শ্রমিকরা নদী এলাকা পাহারা দিতে শুরু করেছেন। জেলার এমজিএনআর ইজিএ দফতের জেলা প্রকল্প আধিকারিক সৌরভ চট্টোপাধ্যায়ের উদ্যোগে এই ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
জানা গিয়েছে, এদিন ১০০ দিনের কাজের শ্রমিকরা নদী এলাকা পাহারা দিতে শুরু করেছেন। জেলার এমজিএনআর ইজিএ দফতের জেলা প্রকল্প আধিকারিক সৌরভ চট্টোপাধ্যায়ের উদ্যোগে এই ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
আরও দেখুন—
#Cyclone Amphan #Amphan #Cyclone #‘আমফান’ #'বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী #বিপর্যয় মোকাবিলা #১০০ দিনের কাজ #