![]() |
Add caption |
অম্লিতা দাস : ভারত হবে অস্ত্রে আত্মনির্ভর।তাই ১০১ধরনের অস্ত্রের আমদানি বন্ধ করবেন কেন্দ্র। অস্ত্র তৈরি হবে ভারতেই।
বিপ্লবী উধম সিংহের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েই আয়োজিত হয় একটি অনলাইন অনুষ্ঠান এবং তাতেই প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং টুইটে জানান অস্ত্র আত্মনির্ভর ভারত সম্পর্কিত কিছু তথ্য।তিনি জানিয়েছেন স্বদেশী চিন্তাকে বাস্তবরূপ দেওয়ার পথেই আছেন তাঁরা। স্বাধীনতা দিবসের দিনে লালকেল্লা বক্তৃতায় আত্মরির্ভর ভারত সম্পর্কিত নয়া রূপ জানাবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
১০১টি অস্ত্রের আমদানি নিষিদ্ধ করবেন কেন্দ্র।তবে সেটা হবে ধাপে ধাপে ২০২০ থেকে ২০২৪সালের মধ্যে। অস্ত্র তৈরি হবে ভারতেই।রাডার,হালকযুদ্ধ বিমান,ডুবোজাহাজ,হেলিকপ্টার, বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট,স্পাইনার, রাইফেল প্রমুখ অস্ত্র তৈরি হবে ভারতেই।আগামী ৬-৭বছরে ৪লক্ষ কোটি টাকা বাইরে যাওয়ার বদলে প্রতিরক্ষা সংস্থাগুলি পাবে বলে জানান হচ্ছে।এক পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে ভারতে বেশিরভাগই অস্ত্রের আমদানি হত রাশিয়া থেকে পরবর্তীকালে ইজরায়েল,আমেরিকা ও ফ্রান্সের থেকেও আমদানি চলে ভারতের।
রাজনাথ সিং এর মন্তব্যের বিরুদ্ধে পি চিদাম্বরাম বলেন "প্রতিরক্ষা সরঞ্জামের একমাত্র আমদানিকারী প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। তাই তাদের এই নিষেধাজ্ঞার অর্থ নিজেদের উপরেই তা চাপানো! প্রতিরক্ষামন্ত্রী যাকে রবিবারের ঐতিহাসিক ঘোষণা বলে দাবি করছিলেন, আসলে তা নিছকই সচিবদের প্রতি তাঁর সরকারি নির্দেশ!" এসবের সাথেই প্রাক্তন সেনাকর্তা দেবাশিস দাস এই অস্ত্রের গুণমাণ নিয়েও কিছুটা সন্দেহ প্রকাশ করেছেন তার পূর্ব অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে।
রাজনাথ সিং আরও জানিয়েছেন যে যদি এই মহামারির সময়েও কোনো দেশ আত্মনির্ভর না হয় তাহলে তার সার্বভৌমত্ব বজায় থাকে না। প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে সরগরম,অস্ত্রের আত্মনির্ভরতা আনতেই এরূপ সিদ্ধান্ত।২০২৪-এর মধ্যে কার্যকর হবে অস্ত্র আমদানির নিষেধাজ্ঞা।এছাড়াও স্বদেশে অস্ত্র নির্মাণের মধ্যে দিয়েও পরবর্তীকালে রপ্তানির মাধ্যমে আন্তর্জাতিক সুসম্পর্কের দিকেও নজর রাখবেন কেন্দ্র।
অনেকেই মনে করছেন এইরূপ সিদ্ধান্তের ফলে,দেশের অনেক খরচ কমানো যাবে,দেশের আত্মনির্ভরতা কমবে,অনেকে কাজের সুযোগ পাবে। এই পদক্ষেপে পূর্ণতা পেতে প্রধানমন্ত্রী দেশীয় কিছু সংস্থার সাহায্যের কথা উল্লেখ করেছেন।এগিয়ে এসেছে টাটা, মহীন্দ্রা, রিলায়্যান্স, আদানি প্রমুখ কিছু সংস্থা। চলতি আর্থিক বছরে ৫২হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে দেশীয় সংস্থার বরাতের জন্য। মেক ইন ইন্ডিয়া পদক্ষেপে সফল হওয়ার প্রতি আশাবাদী কেন্দ্র।
বিপ্লবী উধম সিংহের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েই আয়োজিত হয় একটি অনলাইন অনুষ্ঠান এবং তাতেই প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং টুইটে জানান অস্ত্র আত্মনির্ভর ভারত সম্পর্কিত কিছু তথ্য।তিনি জানিয়েছেন স্বদেশী চিন্তাকে বাস্তবরূপ দেওয়ার পথেই আছেন তাঁরা। স্বাধীনতা দিবসের দিনে লালকেল্লা বক্তৃতায় আত্মরির্ভর ভারত সম্পর্কিত নয়া রূপ জানাবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
১০১টি অস্ত্রের আমদানি নিষিদ্ধ করবেন কেন্দ্র।তবে সেটা হবে ধাপে ধাপে ২০২০ থেকে ২০২৪সালের মধ্যে। অস্ত্র তৈরি হবে ভারতেই।রাডার,হালকযুদ্ধ বিমান,ডুবোজাহাজ,হেলিকপ্টার, বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট,স্পাইনার, রাইফেল প্রমুখ অস্ত্র তৈরি হবে ভারতেই।আগামী ৬-৭বছরে ৪লক্ষ কোটি টাকা বাইরে যাওয়ার বদলে প্রতিরক্ষা সংস্থাগুলি পাবে বলে জানান হচ্ছে।এক পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে ভারতে বেশিরভাগই অস্ত্রের আমদানি হত রাশিয়া থেকে পরবর্তীকালে ইজরায়েল,আমেরিকা ও ফ্রান্সের থেকেও আমদানি চলে ভারতের।
আরও পড়ুন--
রাজনাথ সিং এর মন্তব্যের বিরুদ্ধে পি চিদাম্বরাম বলেন "প্রতিরক্ষা সরঞ্জামের একমাত্র আমদানিকারী প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। তাই তাদের এই নিষেধাজ্ঞার অর্থ নিজেদের উপরেই তা চাপানো! প্রতিরক্ষামন্ত্রী যাকে রবিবারের ঐতিহাসিক ঘোষণা বলে দাবি করছিলেন, আসলে তা নিছকই সচিবদের প্রতি তাঁর সরকারি নির্দেশ!" এসবের সাথেই প্রাক্তন সেনাকর্তা দেবাশিস দাস এই অস্ত্রের গুণমাণ নিয়েও কিছুটা সন্দেহ প্রকাশ করেছেন তার পূর্ব অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে।
রাজনাথ সিং আরও জানিয়েছেন যে যদি এই মহামারির সময়েও কোনো দেশ আত্মনির্ভর না হয় তাহলে তার সার্বভৌমত্ব বজায় থাকে না। প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে সরগরম,অস্ত্রের আত্মনির্ভরতা আনতেই এরূপ সিদ্ধান্ত।২০২৪-এর মধ্যে কার্যকর হবে অস্ত্র আমদানির নিষেধাজ্ঞা।এছাড়াও স্বদেশে অস্ত্র নির্মাণের মধ্যে দিয়েও পরবর্তীকালে রপ্তানির মাধ্যমে আন্তর্জাতিক সুসম্পর্কের দিকেও নজর রাখবেন কেন্দ্র।
অনেকেই মনে করছেন এইরূপ সিদ্ধান্তের ফলে,দেশের অনেক খরচ কমানো যাবে,দেশের আত্মনির্ভরতা কমবে,অনেকে কাজের সুযোগ পাবে। এই পদক্ষেপে পূর্ণতা পেতে প্রধানমন্ত্রী দেশীয় কিছু সংস্থার সাহায্যের কথা উল্লেখ করেছেন।এগিয়ে এসেছে টাটা, মহীন্দ্রা, রিলায়্যান্স, আদানি প্রমুখ কিছু সংস্থা। চলতি আর্থিক বছরে ৫২হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে দেশীয় সংস্থার বরাতের জন্য। মেক ইন ইন্ডিয়া পদক্ষেপে সফল হওয়ার প্রতি আশাবাদী কেন্দ্র।
আরও দেখুন--