সায়ন ঘোষ : উপসর্গহীন কোভিড পজেটিভ মানুষের চিকিৎসার জন্য বনগাঁ শহরে চালু হল সেফহোম। বুধবার সন্ধ্যায় আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয় পুরসভার পক্ষ থেকে। উত্তর ২৪ পরগণার বনগাঁয় পথের সাথী তৈরি হয়েছে সেফহোম হিসেবে। দীর্ঘদিনের অপেক্ষার পর অবশেষে চালু হল সেফহোম। সেফহোমটির ইনচার্জ করা হয়েছে বনগাঁ পুরসভার প্রাক্তন পুরপ্রধান জ্যোঁৎস্না আঢ্যকে। এদিন সন্ধ্যায় উপস্থিত ছিলেন বনগাঁ মহকুমা পুলিশ আধিকারিক অশেষ বিক্রম দস্তিদার এবং প্রাক্তন বিধায়ক গোপাল শেঠ সহ পুরসভার সকল প্রাক্তন কাউন্সিলর।
বর্তমান পুরপ্রশাসক শঙ্কর আঢ্য বলেন, ‘‘উপসর্গ না থাকা করোনা আক্রান্ত এবং যাঁদের বাড়িতে রেখে চিকিৎসার পরিকাঠামো নেই, তাঁদের সেফহোমে রেখে চিকিৎসা করা হবে।’’ পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, সেফহোমে থাকছে ৫০ জনের জন্য বেড, ৩ জন চিকিৎসক সহ ২ জন নার্স। অ্যাম্বুল্যান্স এর ব্যাবস্থা সর্বক্ষণের জন্য থাকছে সেফহোমে। রোগীকে তার বাড়ি থেকে নিয়ে আসা এবং বাড়ি পৌঁছে দেওয়া হবে সুস্থ হলেই। রোগীর শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে দ্রুত অ্যাম্বুল্যান্স করে কোভিড হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হবে। এছাড়াও সেফহোমে রয়েছে, সিসিটিভি ক্যামেরা সহ সাউন্ড সিস্টেম এবং রোগীদের টিভি দেখার ব্যবস্থা। প্রত্যেকদিনই তিনবেলা রোগীদের বিনামূল্যে পুষ্টিকর খাবার দেওয়া হবে পুরসভার পক্ষ থেকে।
কিছুদিন আগেই সেফহোম তৈরির দাবিতে শহরের একাংশ সাধারণ মানুষ স্বাস্থ্য দফতর সহ প্রশাসন ও পুরসভার কাছে স্মারকলিপি জমা দিয়েছিলেন। ওই দাবিতে শহরে মিছিলও করা হয়েছিল। দেরিতে হলেও অবশেষে সেফহোম চালু হওয়ায় খুশি শহরের বাসিন্দারা।
বর্তমান পুরপ্রশাসক শঙ্কর আঢ্য বলেন, ‘‘উপসর্গ না থাকা করোনা আক্রান্ত এবং যাঁদের বাড়িতে রেখে চিকিৎসার পরিকাঠামো নেই, তাঁদের সেফহোমে রেখে চিকিৎসা করা হবে।’’ পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, সেফহোমে থাকছে ৫০ জনের জন্য বেড, ৩ জন চিকিৎসক সহ ২ জন নার্স। অ্যাম্বুল্যান্স এর ব্যাবস্থা সর্বক্ষণের জন্য থাকছে সেফহোমে। রোগীকে তার বাড়ি থেকে নিয়ে আসা এবং বাড়ি পৌঁছে দেওয়া হবে সুস্থ হলেই। রোগীর শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে দ্রুত অ্যাম্বুল্যান্স করে কোভিড হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হবে। এছাড়াও সেফহোমে রয়েছে, সিসিটিভি ক্যামেরা সহ সাউন্ড সিস্টেম এবং রোগীদের টিভি দেখার ব্যবস্থা। প্রত্যেকদিনই তিনবেলা রোগীদের বিনামূল্যে পুষ্টিকর খাবার দেওয়া হবে পুরসভার পক্ষ থেকে।
কিছুদিন আগেই সেফহোম তৈরির দাবিতে শহরের একাংশ সাধারণ মানুষ স্বাস্থ্য দফতর সহ প্রশাসন ও পুরসভার কাছে স্মারকলিপি জমা দিয়েছিলেন। ওই দাবিতে শহরে মিছিলও করা হয়েছিল। দেরিতে হলেও অবশেষে সেফহোম চালু হওয়ায় খুশি শহরের বাসিন্দারা।