
সার্বভৌম সমাচার ওয়েব ডেস্ক ঃ এই নিয়ে চতুর্থ দফায় লকডাউনের ঘোষণা করল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। তবে করোনা ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে এবারে কড়া বিধিনিষেধ। এদিন কেন্দ্রের গাইডলাইনে পরিষ্কার ভাবে জানানো হয়েছে, কোন জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কেউই সন্ধে সাতটা থেকে সকাল সাতটা পর্যন্ত বাড়ির বাইরে বেরোতে পারবেন না। যদিও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক তৃতীয় দফার লকডাউনে এই নির্দেশিকা জারি করেছিল । তবে এবারে কেন্দ্রের কড়া হুশিয়ারি; এই নির্দেশিকা পালনের জন্য রাজ্য প্রশাসনগুলি প্রয়োজনে ১৪৪ ধারা এবং কারফিউ জারি করতে পারবে ।
শুধু এইটুকুই নয় লকডাউন ৪-এ রাজ্যগুলির হাতে আরও বেশি ক্ষমতা দিল কেন্দ্রীয় সরকার। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক সুত্রে খবর অনুযায়ী, কোন জেলাকে কোন জোনের আওতায় রাখা হবে, এখন সংশ্লিষ্ট রাজ্যের সরকারই তা ঠিক করবে। অন্যদিকে কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলের ক্ষেত্রে তা ঠিক করবে স্থানীয় প্রশাসন। এতদিন কোন জেলাকে রেড, অরেঞ্জ বা গ্রিন জোনে রাখা হবে, তা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক ঠিক করছিল। আর তা নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ সহ বেশ কয়েকটি রাজ্য আপত্তি জানিয়েছিল।
আরও পড়ুন—
এক্ষেত্রে রাজ্যগুলির যুক্তি ছিল, বাস্তব পরিস্থিতির ভিত্তিতে কোন জেলায় কী অবস্থা রয়েছে তা স্থানীয় প্রশাসন এবং রাজ্যগুলির পক্ষে বুঝে সেই অনুযায়ী জোন নির্ধারণ করা অনেক সহজ হবে। এর ফলে করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলা করতেও রাজ্যগুলির সুবিধে হবে বলেই দাবি করেছিল রাজ্যগুলি।
এদিন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছে, আগামী ৩১ মে পর্যন্ত গোটা দেশেই চলবে লকডাউন। তবে, তৃতীয় দফার লকডাউনে কেন্দ্রের তরফে যে বিধিনিষেধগুলি আরোপ করা হয়েছিল, তার খুব বেশি বদল করা হযনি। আর এর থেকেই স্পষ্ট হয়ে গেল যে, এখনই করোনা পরিস্থিতি নিয়ে কোনওরকম শিথিলতা দেখাতে রাজী নয় কেন্দ্রীয় সরকার।
তবে এবারে শুধু জোন নির্ধারণ নয়, কন্টেইনমেন্ট জোন বাদে আন্তঃ রাজ্য বাস এবং অন্যান্য যাত্রীবাহী যান চলাচল শুরু করার ক্ষেত্রেও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা দেওয়া হল সংশ্লিষ্ট রাজ্য এবং কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলের উপর। বিশেষ করে রাজ্যের মধ্যে বাস চলাচলের ক্ষেত্রেও একই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সার্বিকভাবে চতু্র্থ দফার লকডাউনে রাজ্যগুলির হাতে আরও ক্ষমতা দিল কেন্দ্রীয় সরকার।
এদিন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছে, আগামী ৩১ মে পর্যন্ত গোটা দেশেই চলবে লকডাউন। তবে, তৃতীয় দফার লকডাউনে কেন্দ্রের তরফে যে বিধিনিষেধগুলি আরোপ করা হয়েছিল, তার খুব বেশি বদল করা হযনি। আর এর থেকেই স্পষ্ট হয়ে গেল যে, এখনই করোনা পরিস্থিতি নিয়ে কোনওরকম শিথিলতা দেখাতে রাজী নয় কেন্দ্রীয় সরকার।
তবে এবারে শুধু জোন নির্ধারণ নয়, কন্টেইনমেন্ট জোন বাদে আন্তঃ রাজ্য বাস এবং অন্যান্য যাত্রীবাহী যান চলাচল শুরু করার ক্ষেত্রেও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা দেওয়া হল সংশ্লিষ্ট রাজ্য এবং কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলের উপর। বিশেষ করে রাজ্যের মধ্যে বাস চলাচলের ক্ষেত্রেও একই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সার্বিকভাবে চতু্র্থ দফার লকডাউনে রাজ্যগুলির হাতে আরও ক্ষমতা দিল কেন্দ্রীয় সরকার।
আরও পড়ুন—
তবে এ দিনের নির্দেশিকায় স্পষ্ট করে জানানো হয়েছে, রাজ্য বা কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলগুলির স্থানীয় প্রশাসন যদিও মনে করে, তাহলে কন্টেইনমেন্ট জোন সহ অন্যান্য এলাকাগুলিতেও আরও কড়া নির্দেশিকা জারি করা যাবে।
পাশাপাশি কেন্দ্রের নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, ৬৫ বছরের ঊর্ধ্বে যাঁদের বয়স এবং ১০ বছরের নীচে শিশুরা লকডাউনের মধ্যে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাড়ির বাইরে বেরোতে পারবে না।একমাত্র জরুরি প্রয়োজন এবং চিকিত্সা সংক্রান্ত প্রয়োজনে বাড়ির বাইরে বের হওয়া যাবে।
তবে কেন্দ্রের তরফ থেকে লকডাউনের মেয়াদ বৃদ্ধির কথা জানানো হলেও এখনো পর্যন্ত কোন কোন ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়া হবে তা সম্পর্কে কোনো রকম নির্দেশিকা প্রকাশ করা হয়নি। খুব তাড়াতাড়ি এই নির্দেশিকা প্রকাশ্যে আসবে বলে জানা গিয়েছে।
পাশাপাশি কেন্দ্রের নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, ৬৫ বছরের ঊর্ধ্বে যাঁদের বয়স এবং ১০ বছরের নীচে শিশুরা লকডাউনের মধ্যে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাড়ির বাইরে বেরোতে পারবে না।একমাত্র জরুরি প্রয়োজন এবং চিকিত্সা সংক্রান্ত প্রয়োজনে বাড়ির বাইরে বের হওয়া যাবে।
তবে কেন্দ্রের তরফ থেকে লকডাউনের মেয়াদ বৃদ্ধির কথা জানানো হলেও এখনো পর্যন্ত কোন কোন ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়া হবে তা সম্পর্কে কোনো রকম নির্দেশিকা প্রকাশ করা হয়নি। খুব তাড়াতাড়ি এই নির্দেশিকা প্রকাশ্যে আসবে বলে জানা গিয়েছে।
আরও পড়ুন—
অন্যদিকে মহারাষ্ট্র ও তামিলনাড়ু সরকার লকডাউন বৃদ্ধির পাশাপাশি জানিয়ে দেয় লকডাউন চলাকালীন রাজ্যের স্কুল, কলেজ, ধর্মস্থান, সিনেমা হল, রেস্তোরাঁ, বার-সহ সব জমায়েতের স্থান বন্ধ থাকবে।
এদিকে তৃতীয় দফার লকডাউন শেষ হওয়ার দিনই দেশে রেকর্ড সংখ্যক মানুষের শরীরে করোনা সংক্রমণ ধরা পড়ে। রবিবারের রিপোর্ট অনুযায়ী গত ২৪ ঘন্টায় দেশে করোনা সংক্রমণ ধরা পড়েছে ৪৯৮৭ জন ব্যক্তির শরীরে। আর এই বিপুলসংখ্যক সংক্রমণের ফলে দেশে বর্তমানে মোট সংক্রমণের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৯০৯২৭। তবে একটু হলেও স্বস্তির খবর এই যে, এদিন পাল্লা দিয়ে বেড়েছে সুস্থ হয়ে ওঠার সংখ্যাও। জানা গিয়েছে, দেশে ২৪ ঘন্টায় সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৩৯৫৬ জন।
আরও দেখুন—
এদিকে তৃতীয় দফার লকডাউন শেষ হওয়ার দিনই দেশে রেকর্ড সংখ্যক মানুষের শরীরে করোনা সংক্রমণ ধরা পড়ে। রবিবারের রিপোর্ট অনুযায়ী গত ২৪ ঘন্টায় দেশে করোনা সংক্রমণ ধরা পড়েছে ৪৯৮৭ জন ব্যক্তির শরীরে। আর এই বিপুলসংখ্যক সংক্রমণের ফলে দেশে বর্তমানে মোট সংক্রমণের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৯০৯২৭। তবে একটু হলেও স্বস্তির খবর এই যে, এদিন পাল্লা দিয়ে বেড়েছে সুস্থ হয়ে ওঠার সংখ্যাও। জানা গিয়েছে, দেশে ২৪ ঘন্টায় সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৩৯৫৬ জন।
আরও দেখুন—
#LOCKDOWN 4 #CORONA #CORONA #Breaking News #১৪৪ ধারা #144