সার্বভৌম সমাচার, উওর ২৪ পরগনা : ফের বোমার গুলি সংঘর্ষে উত্তপ্ত হয়ে উঠল উত্তর ২৪ পরগনার হালিশহর। শনিবার রাতভর ব্যাপক বোমাবাজি হয়। চলে গুলিও। ঘটনায় নৈহাটির বালিভারায় আক্রান্ত হন এক বিজেপি কর্মী। অভিযোগের তীর তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। মাথায় লোহার রড মারা হয় বলে ওই বিজেপি কর্মীর। খবর যায় গণেশ দাসের কাছে। তিনি তখন আক্রান্ত কর্মীকে নিয়ে বিজপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করতে যান।
জানা গিয়েছে, সেসময়ই নৈহাটি পুরসভার বিদায়ী পুরপ্রধান তথা বিজেপি নেতা গনেশ দাসের গাড়ি লক্ষ্য করে বোমাবাজি করা হয় বলে অভিযোগ। হালিশহর বলদেঘাটা এলাকায় বোমাবাজি হয়। তবে অল্পের জন্য রক্ষা পেয়েছেন গনেশ দাস। এরপর বিজপুর থানায় অভিযোগ দায়েরের পর বলদেঘাতায় মুড়ি মুরকির মত বোমা পড়তে থাকে বলে অভিযোগ। পরে ব্যাপক সংঘর্ষও হয় দু’দলের মধ্যে। চলে গুলির লড়াইও।
জানা গিয়েছে, সেসময়ই নৈহাটি পুরসভার বিদায়ী পুরপ্রধান তথা বিজেপি নেতা গনেশ দাসের গাড়ি লক্ষ্য করে বোমাবাজি করা হয় বলে অভিযোগ। হালিশহর বলদেঘাটা এলাকায় বোমাবাজি হয়। তবে অল্পের জন্য রক্ষা পেয়েছেন গনেশ দাস। এরপর বিজপুর থানায় অভিযোগ দায়েরের পর বলদেঘাতায় মুড়ি মুরকির মত বোমা পড়তে থাকে বলে অভিযোগ। পরে ব্যাপক সংঘর্ষও হয় দু’দলের মধ্যে। চলে গুলির লড়াইও।
আরও পড়ুন--
প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার রাত থেকে রাজনৈতিক সংঘর্ষে নতুন করে উত্তপ্ত হয়ে উঠে ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চল। ভাটপাড়া, নৈহাটি এবং হালিশহরে তৃণমূল এবং বিজেপির গোলমাল-সংঘর্ষে তেতে ওঠে এলাকা। ভাটপাড়ায় একটি পার্টি অফিস দখলকে কেন্দ্র করে শুরু হয় বোমাবাজি।
তৃণমূল এবং বিজেপি নেতারা পরস্পরের বিরুদ্ধে এলাকা অশান্ত করার অভিযোগ করেছেন। অভিযোগ অস্বীকার করেছে দু’পক্ষই। অশান্তির দায় কোনও দল না নিলেও আতঙ্কিত এলাকার সাধারণ মানুষ। তাঁদের অভিযোগ, করোনাকালে এমনিতেই মানুষের রুজি-রুটির আকাল। এই সময়ে রাজনৈতিক দলগুলি নিজেদের মধ্যে না লড়ে আম নাগরিকদের পাশে দাঁড়াক।
আরও দেখুন--
Tags:
জেলার খবর