বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় হাতির এনক্লোজারের উল্টোদিকে বিলবোর্ড লাগানোর দায়িত্ব পেয়েছিলেন একটি বেসরকারি সংস্থা। সেখানেই বিদ্যুৎপৃষ্ঠ হয়ে মারা যান প্রদীপ দাস ও তরণী ঘোষ।এছাড়াও লিটন ঘোষকে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।প্রদীপ দাস ও তরণী ঘোষ যথাক্রমে চিংড়িঘাটা ও মুর্শিদাবাদের বাসিন্দা।তাদের বাড়িতে ইতিমধ্যে খবর পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন--
এই লকডাউনের সময় কেন কাজ চলছিল এই নিয়ে নানান বিতর্কমূলক প্রশ্ন উঠে আসছে।কেনই বা এই লকডাউনের দিন এবং এই বৃষ্টির সময় এই বেসরকারি সংস্থা কাজে উদ্যত হলো? মোট ১৫জন সদস্য এই কাজের জন্য চিড়িয়াখানায় যান।এই ঘটনায় দুঃখপ্রকাশ করে বনমন্ত্রী রাজীব বন্দোপাধ্যায় জানিয়েছেন, এই ঘটনা খুবই দুর্ভাগ্যজনক এবং এরই মধ্যে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কী ভাবে এই দুর্ঘটনা ঘটল তা খতিয়ে দেখবে ওই কমিটি।”
এছাড়াও জানা যাচ্ছে ওই কমিটির রিপোর্টের ভিত্তিতে পরবর্তী পদক্ষেপও নেওয়া হবে।
আরও দেখুন--