এম এ হাকিম : উত্তর ২৪ পরগণার বনগাঁয় বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দিলেন এক হাজারেরও বেশি কর্মী-সমর্থক। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পাইকপাড়া বাজারে তৃণমূল কংগ্রেস আয়োজিত এক রাজনৈতিক সম্মেলনে ওই যোগদান অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়। এদিন মতুয়া সম্প্রদায়ের অনেক মানুষজন ডঙ্কা, নিশান, কাঁসর-ঘণ্টা নিয়ে ওই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। বিভিন্ন দল থেকে এদিন ১ হাজার ৭৫ জন তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন বলে তৃণমূলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
অনুষ্ঠানে বনগাঁর সাবেক এমপি ও মতুয়া মহাসঙ্ঘের সঙ্ঘাধিপতি মমতা ঠাকুর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে রাজ্যে যে উন্নয়নের জোয়ার চলছে সেসব বিস্তারিত তুলে ধরেন। একইসঙ্গে তিনি মতুয়াদের উন্নয়নে রাজ্য সরকার যেসব পদক্ষেপ নিয়েছে তা উল্লেখ করেন। কেন্দ্রীয় সরকার যে এনআরসি-এনপিআর করতে চাচ্ছে, নাগরিকত্ব দেওয়ার যে কথা বলছে তাতে মতুয়ারাই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবেন বলে মন্তব্য করেন।
বনগাঁ পৌরসভার প্রশাসক ও শহর তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি শঙ্কর আঢ্য বিজেপিকে সাম্প্রদায়িক, বিভেদকামী ও বিচ্ছিন্নতাবাদী দল বলে মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, বাংলার সম্প্রীতির মাটিতে এই দলের কোনও স্থান নেই। এখানে মন্দির-মসজিদ পাশপাশি অবস্থান করে। কোনও বিভেদ বৈষম্যের ঘটনা ঘটে না। মানুষজন শান্তিপূর্ণভাবে পাশপাশি বাস করে থাকেন। সম্প্রীতি বিনষ্ট করার যেকোনো অপচেষ্টা প্রতিহত করা হবে। আগামী বিধানসভা নির্বাচনে সাধারণ মানুষ বিজেপিকে প্রত্যাখ্যান করে ছুঁড়ে ফেলে দেবে।
সাবেক বিধায়ক গোপাল শেঠ বিজেপিকে করোনাভাইরাসের চেয়ে বেশি ভয়ঙ্কর বলে মন্তব্য করেন। বিগত লোকসভা নির্বাচনে যারা ভুল বুঝে বিজেপিকে সমর্থন করেছিলেন, তাঁরা এখন বুঝেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পথই হল উন্নয়নের পথ। তিনিই উন্নয়নের কাণ্ডারি। সেজন্য তারা বিজেপি ত্যাগ করে তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন। আগামী বিধানসভা নির্বাচনে বনগাঁ লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত সমস্ত বিধানসভাতেই তৃণমূল প্রার্থীরা বিপুলভাবে জয়ী হবে বলেও গোপাল বাবু মন্তব্য করেন।
অনুষ্ঠানে উত্তর ২৪ পরগনা জেলা তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সভাপতি দেবরাজ চক্রবর্তী, বনগাঁর সাবেক সাংসদ মমতা ঠাকুর, জেলা পরিষদের মেন্টর ও সাবেক বিধায়ক গোপাল শেঠ, বনগাঁ পৌরসভার প্রশাসক শঙ্কর আঢ্য, জেলা পরিষদের অধ্যক্ষ শ্যামল রায়, জেলা পরিষদের খাদ্য কর্মাধ্যক্ষ রতন ঘোষ, স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান চামেলি মণ্ডল, উপ-প্রধান মাসুমা মণ্ডল, ছয়ঘরিয়া পঞ্চায়েতের প্রধান প্রসেনজিৎ ঘোষ, নীলদর্পণ ব্লক তৃণমূল নেতা নন্দদুলাল বসু, তৃণমূল নেতা আনিসুর মণ্ডলসহ একঝাঁক নেতৃত্ব উপস্থিত ছিলেন।
আরও দেখুন--
অনুষ্ঠানে বনগাঁর সাবেক এমপি ও মতুয়া মহাসঙ্ঘের সঙ্ঘাধিপতি মমতা ঠাকুর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে রাজ্যে যে উন্নয়নের জোয়ার চলছে সেসব বিস্তারিত তুলে ধরেন। একইসঙ্গে তিনি মতুয়াদের উন্নয়নে রাজ্য সরকার যেসব পদক্ষেপ নিয়েছে তা উল্লেখ করেন। কেন্দ্রীয় সরকার যে এনআরসি-এনপিআর করতে চাচ্ছে, নাগরিকত্ব দেওয়ার যে কথা বলছে তাতে মতুয়ারাই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবেন বলে মন্তব্য করেন।
বনগাঁ পৌরসভার প্রশাসক ও শহর তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি শঙ্কর আঢ্য বিজেপিকে সাম্প্রদায়িক, বিভেদকামী ও বিচ্ছিন্নতাবাদী দল বলে মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, বাংলার সম্প্রীতির মাটিতে এই দলের কোনও স্থান নেই। এখানে মন্দির-মসজিদ পাশপাশি অবস্থান করে। কোনও বিভেদ বৈষম্যের ঘটনা ঘটে না। মানুষজন শান্তিপূর্ণভাবে পাশপাশি বাস করে থাকেন। সম্প্রীতি বিনষ্ট করার যেকোনো অপচেষ্টা প্রতিহত করা হবে। আগামী বিধানসভা নির্বাচনে সাধারণ মানুষ বিজেপিকে প্রত্যাখ্যান করে ছুঁড়ে ফেলে দেবে।
আরও পড়ুন--
সাবেক বিধায়ক গোপাল শেঠ বিজেপিকে করোনাভাইরাসের চেয়ে বেশি ভয়ঙ্কর বলে মন্তব্য করেন। বিগত লোকসভা নির্বাচনে যারা ভুল বুঝে বিজেপিকে সমর্থন করেছিলেন, তাঁরা এখন বুঝেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পথই হল উন্নয়নের পথ। তিনিই উন্নয়নের কাণ্ডারি। সেজন্য তারা বিজেপি ত্যাগ করে তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন। আগামী বিধানসভা নির্বাচনে বনগাঁ লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত সমস্ত বিধানসভাতেই তৃণমূল প্রার্থীরা বিপুলভাবে জয়ী হবে বলেও গোপাল বাবু মন্তব্য করেন।
অনুষ্ঠানে উত্তর ২৪ পরগনা জেলা তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সভাপতি দেবরাজ চক্রবর্তী, বনগাঁর সাবেক সাংসদ মমতা ঠাকুর, জেলা পরিষদের মেন্টর ও সাবেক বিধায়ক গোপাল শেঠ, বনগাঁ পৌরসভার প্রশাসক শঙ্কর আঢ্য, জেলা পরিষদের অধ্যক্ষ শ্যামল রায়, জেলা পরিষদের খাদ্য কর্মাধ্যক্ষ রতন ঘোষ, স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান চামেলি মণ্ডল, উপ-প্রধান মাসুমা মণ্ডল, ছয়ঘরিয়া পঞ্চায়েতের প্রধান প্রসেনজিৎ ঘোষ, নীলদর্পণ ব্লক তৃণমূল নেতা নন্দদুলাল বসু, তৃণমূল নেতা আনিসুর মণ্ডলসহ একঝাঁক নেতৃত্ব উপস্থিত ছিলেন।
আরও দেখুন--
Tags- #Bongaon
#Samachar #Bongaon Samachar #Samachar #Sarbabhauma Samachar #Sarba Bhauma
Samacar #Bongaon News #Today News #Today Bongaon News # BJP #TMC #CPIM