
সার্বভৌম সমাচার, পূর্ব মেদিনীপুর ঃ লকডাউনের সময়ে নিষিদ্ধপল্লীর যৌন কর্মীদের পাশে দাঁড়াল পুলিশ। কাঁথি মহকুমা পুলিশ আধিকারিক অভিষেক চক্রবর্তী, আইসি সুনয়ন বসু, মহিলা ওসি অনুস্কা মাইতি সহ অন্যান্য পুলিশ আধিকারিকেরা গত বৃহস্পতিবার নিষিদ্ধপল্লীতে যান কডাউনে গৃহবন্দি এবং কর্মহীন যৌন কর্মীদের হাতে চাল, ডাল, তেল, বিস্কুট, সোয়াবিন সহ অন্যান্য নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী তুলে দেন।
কাঁথির মহকুমা পুলিশ আধিকারীক অভিষেক চক্রবর্তী বলেন, লক ডাউনে কারনে তাদের টাকা পয়সা সংকট দেখা দিয়েছে। তাই তাদের নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস পাওয়া ক্ষেএে বেশ সংকট দেখা দিয়েছে। যৌনকর্মীদের হাতে আমরা কিছু চাল, ডাল, সবজি সহ সামগ্রি তুলে দিলাম। তিনি আরও বলেন আগামী দিনে তাদের যদি কোন অসুবিধা হয় তাদের পাশে কাঁথি থানার পুলিশ দাঁড়াবেন।
আরও এক যৌনকর্মী মাতলী সাহু (পরিবর্তিত) বলেন, আমরা সরকারী ভাবে কোনো সাহায্য পাইনি। আমরা যা পেয়েছি আগামী সাতদিন ধরে চলে যাবে। তিনি আরও বলেন আমাদের কোন রেশন কার্ড নেই। লক ডাউনের কারণে আমাদের এখন রোজগার নেই। কয়েকদিন ধরে আমাদের খুব অসহায় এরমধ্যে দিন কাটছিল।
যৌনকর্মী সোমা বেরা (পরিবর্তিত) বলেন লকডাউন এর কারনে তাদের কোন রোজগার নেই। আমরা খুব অসহায় এর মধ্যে আছি। এই অসহায়তার কথা কাঁথি থানাকে জানিয়ে ছিলাম। কাঁথি থানার পক্ষ থেকে আমাদের হাতে অনুদান তুলে দেওয়া হয়। যা আশা করেছিলাম তার থেকে অনেক বেশি পরিমাণ পেয়েছি। এরজন্য তারা থানা-পুলিশকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
অন্যদিকে কাঁথি থানার পুলিশ অফিসার রবি গ্রাহিকার বুধবার রাতে শহরের বেশকিছু পথ কুকুরকে খাওয়ানোর ব্যবস্থা করেন। আগামী কয়েকদিন এই কর্মসূচি চলবে বলে পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।কাঁথি শহর ও শহর তলি প্রায় পাঁচ শতাধিক কুকুরকে খাওয়ানো হয়।
কাঁথির মহকুমা পুলিশ আধিকারীক অভিষেক চক্রবর্তী বলেন, লক ডাউনে কারনে তাদের টাকা পয়সা সংকট দেখা দিয়েছে। তাই তাদের নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস পাওয়া ক্ষেএে বেশ সংকট দেখা দিয়েছে। যৌনকর্মীদের হাতে আমরা কিছু চাল, ডাল, সবজি সহ সামগ্রি তুলে দিলাম। তিনি আরও বলেন আগামী দিনে তাদের যদি কোন অসুবিধা হয় তাদের পাশে কাঁথি থানার পুলিশ দাঁড়াবেন।
আরও এক যৌনকর্মী মাতলী সাহু (পরিবর্তিত) বলেন, আমরা সরকারী ভাবে কোনো সাহায্য পাইনি। আমরা যা পেয়েছি আগামী সাতদিন ধরে চলে যাবে। তিনি আরও বলেন আমাদের কোন রেশন কার্ড নেই। লক ডাউনের কারণে আমাদের এখন রোজগার নেই। কয়েকদিন ধরে আমাদের খুব অসহায় এরমধ্যে দিন কাটছিল।
যৌনকর্মী সোমা বেরা (পরিবর্তিত) বলেন লকডাউন এর কারনে তাদের কোন রোজগার নেই। আমরা খুব অসহায় এর মধ্যে আছি। এই অসহায়তার কথা কাঁথি থানাকে জানিয়ে ছিলাম। কাঁথি থানার পক্ষ থেকে আমাদের হাতে অনুদান তুলে দেওয়া হয়। যা আশা করেছিলাম তার থেকে অনেক বেশি পরিমাণ পেয়েছি। এরজন্য তারা থানা-পুলিশকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
অন্যদিকে কাঁথি থানার পুলিশ অফিসার রবি গ্রাহিকার বুধবার রাতে শহরের বেশকিছু পথ কুকুরকে খাওয়ানোর ব্যবস্থা করেন। আগামী কয়েকদিন এই কর্মসূচি চলবে বলে পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।কাঁথি শহর ও শহর তলি প্রায় পাঁচ শতাধিক কুকুরকে খাওয়ানো হয়।