
সমাচার ঃ মহামারী করোনা ভাইরাসের আক্রমনে এখনো পর্যন্ত বিশ্বে ১২ লক্ষেরও বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে ৬৪ হাজার ৭৭২ জনেরও বেশী মানুষের। কিন্তু এখনও এই ভাইরাসের কোনও টিকা বা ওষুধ আবিষ্কার হয়নি। যদিও এই বিষয়ে গবেষণা চালাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। তা সত্ত্বেও করোনাভীতি ক্রমশ বেড়েই চলেছে।
এদিকে আশার আলো দেখালেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পিটসবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষকরা। তাঁদের দাবি, করোনার টিকা তাঁরা তৈরি করে ফেলেছেন। আপাতত সেটির চূড়ান্ত পর্যায়ের পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে। আরও জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই এই টিকার প্রাথমিক পর্যায়ের পরীক্ষামূলক প্রয়োগেও মিলেছে সাফল্য! সম্প্রতি ব্রিটিশ পত্রিকা 'EBioMedicine'-এ প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে এমনটাই দাবি করেছেন গবেষকরা।
জানা গিয়েছে, সম্প্রতি মার্কিন বিজ্ঞানীরা ইঁদুরের উপর পরীক্ষামূলক প্রয়োগ করে দেখেছেন, দু' সপ্তাহের মধ্যে SARS-CoV-2-এর বিরুদ্ধে অ্যান্টিবডি তৈরি করতে পারে এই টিকা (PittCoVacc)। গবেষক দলের অন্যতম সদস্য অধ্যাপক অ্যান্ড্রিয়া গ্যাম্বোত্তো জানান, “স্পাইক প্রোটিন নামে পরিচিত এক ধরনের বিশেষ প্রোটিন এই ভাইরাস প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই এই প্রোটিনকে কাজে লাগিয়েই তাঁরা করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকানোর চেষ্টা করছেন, আর তাতে প্রাথমিক পর্যায়ে তাঁরা সাফল্যও পেয়েছেন।
এদিকে আশার আলো দেখালেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পিটসবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষকরা। তাঁদের দাবি, করোনার টিকা তাঁরা তৈরি করে ফেলেছেন। আপাতত সেটির চূড়ান্ত পর্যায়ের পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে। আরও জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই এই টিকার প্রাথমিক পর্যায়ের পরীক্ষামূলক প্রয়োগেও মিলেছে সাফল্য! সম্প্রতি ব্রিটিশ পত্রিকা 'EBioMedicine'-এ প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে এমনটাই দাবি করেছেন গবেষকরা।
জানা গিয়েছে, সম্প্রতি মার্কিন বিজ্ঞানীরা ইঁদুরের উপর পরীক্ষামূলক প্রয়োগ করে দেখেছেন, দু' সপ্তাহের মধ্যে SARS-CoV-2-এর বিরুদ্ধে অ্যান্টিবডি তৈরি করতে পারে এই টিকা (PittCoVacc)। গবেষক দলের অন্যতম সদস্য অধ্যাপক অ্যান্ড্রিয়া গ্যাম্বোত্তো জানান, “স্পাইক প্রোটিন নামে পরিচিত এক ধরনের বিশেষ প্রোটিন এই ভাইরাস প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই এই প্রোটিনকে কাজে লাগিয়েই তাঁরা করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকানোর চেষ্টা করছেন, আর তাতে প্রাথমিক পর্যায়ে তাঁরা সাফল্যও পেয়েছেন।