
সমাচার, বসিরহাট ঃ বসিরহাট মহাকুমার মাটিয়া থানার মাটিয়া বাজার এলাকায় প্রায় তিন শতাধিক যৌনকর্মী সমস্যার মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন ।
দেশের বিভিন্ন রাজ্য থেকে যৌনকর্মীরা কর্মের তাগিদে এখানে থাকেন। বর্তমানে দেশজুড়ে করোনা সতর্কতায় লকডাউনের জের। ফলে তাদের ব্যবসা প্রায় বন্ধ হতে বসেছে। এরমধ্যে তাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষাও ঠিকমতো হচ্ছে না বলে অভিযোগ। আবার তাঁরা বাড়িতেও ফিরতে পারছে না ওই সব যৌনকর্মীরা।
চলতি মাসের ২৩ মার্চ সারাদেশ লকডাউন। যার ফলে তাদের রুজি রোজগার হারিয়েছে যৌনকর্মীরা। লকডাউনের কারণে খরিদ্দার নেই, ব্যবসা চালাতে পারছেনা তারা। এবার তাদের পাশে দাঁড়িয়েছে মাটিয়া বাজার এলাকায় বাড়ির মালিকরা। প্রায় ২৫ জন বাড়ির মালিক তাদের দুবেলা খাবারের ব্যবস্থা করছে। এছাড়াও তারা পাশে পেয়েছেন মাটিয়া থানার পুলিশকেও।
বসিরহাট দু'নম্বর ব্লক এর কার্যকরী সভাপতি সৌমেন মন্ডল, বলেন আমরা এদের পাশে আছি, সব রকমের সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিচ্ছি। যাতে কোনো সমস্যায় না পড়ে। ইতিমধ্যে বিডিও সাহেব স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনকে সঙ্গে নিয়ে তাদের দুবেলা খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। যৌনকর্মীদের দাবি, সরকারি বা বেসরকারি কোন অনুদান বা ত্রাণই ঠিকমতো তাদের কাছে পৌঁছাচ্ছে না। সবমিলিয়ে জীবন-জীবিকার সমস্যায় এখন যৌনকর্মীরা।
দেশের বিভিন্ন রাজ্য থেকে যৌনকর্মীরা কর্মের তাগিদে এখানে থাকেন। বর্তমানে দেশজুড়ে করোনা সতর্কতায় লকডাউনের জের। ফলে তাদের ব্যবসা প্রায় বন্ধ হতে বসেছে। এরমধ্যে তাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষাও ঠিকমতো হচ্ছে না বলে অভিযোগ। আবার তাঁরা বাড়িতেও ফিরতে পারছে না ওই সব যৌনকর্মীরা।
চলতি মাসের ২৩ মার্চ সারাদেশ লকডাউন। যার ফলে তাদের রুজি রোজগার হারিয়েছে যৌনকর্মীরা। লকডাউনের কারণে খরিদ্দার নেই, ব্যবসা চালাতে পারছেনা তারা। এবার তাদের পাশে দাঁড়িয়েছে মাটিয়া বাজার এলাকায় বাড়ির মালিকরা। প্রায় ২৫ জন বাড়ির মালিক তাদের দুবেলা খাবারের ব্যবস্থা করছে। এছাড়াও তারা পাশে পেয়েছেন মাটিয়া থানার পুলিশকেও।
বসিরহাট দু'নম্বর ব্লক এর কার্যকরী সভাপতি সৌমেন মন্ডল, বলেন আমরা এদের পাশে আছি, সব রকমের সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিচ্ছি। যাতে কোনো সমস্যায় না পড়ে। ইতিমধ্যে বিডিও সাহেব স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনকে সঙ্গে নিয়ে তাদের দুবেলা খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। যৌনকর্মীদের দাবি, সরকারি বা বেসরকারি কোন অনুদান বা ত্রাণই ঠিকমতো তাদের কাছে পৌঁছাচ্ছে না। সবমিলিয়ে জীবন-জীবিকার সমস্যায় এখন যৌনকর্মীরা।