সবকটি ম্যাচ জিতে ট্রফি এলো জার্মানের ঘরে

সবকটি ম্যাচ জিতে ট্রফি এলো জার্মানের ঘরে
অম্লিতা দাস : অপ্রতিরোধ্যভাবে জয়ের তকমা পেলেন বায়ার্ন মিউনিখ।ষষ্ঠবার চ্যাম্পিয়ন হয়ে উঠলেন তাঁরা।হাড্ডাহাড্ডি লড়াই আর তার মধ্যেই স্বপ্নভঙ্গ হলো পিএসজির।রবিবার লিসবনের ম্যাচে পিএসজি বনাম বায়ার্ন মিউনিখের ফাইনাল জিতলেন বায়ার্ন মিউনিখ।তবে তাঁদের ফাইনালে ওঠাটা এত সহজ ছিলনা।চেলসি, বার্সার মতো ক্লাবকে ৭-১ বা ৮-২ গোলের ব্যবধানে হারিয়েছেন তাঁরা আবার সেমি ফাইনালেও জিতেছিলেন ৩-০গোলে।বায়ার্ন ইতিমধ্যেই ৫ বার এই টুর্নামেন্ট জিতেছে, অন্যদিকে প্রথমবার চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনাল খেলল পিএসজি।

চ্যাম্পিয়ন লিগের সুরিতেই একাধিক সুযোগ হাতছাড়া করতে দেখা যায় পিএসজিকে।নেইমার প্রথমার্ধের মিনিট সতেরোর মাথায় একেবারে সহজ সুযোগ মিস করলেন।প্রথমার্ধে তাঁদের কাছে সুযোগ থাকলেও তাঁরা কাজে না লাগাতে পারলে লিসবনে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালের প্রথমার্ধ শেষ হয় গোলশূন্যভাবে।

দ্বিতীয়ার্ধে সুযোগ কেড়ে নেয় বায়ার্ন মিউনিখ।৫৯ মিনিটে পিএসজির লেফট ব্যাক থেকে জশুয়া খিমিচ বল দেন কোমানের উদ্দেশ্যে এবং তিনি বল জড়িয়ে দেন পিএসজির জালে।এর বিরুদ্ধে পিএসজি একের পর এক চেষ্টাও ব্যার্থ হতে থাকে।গোল করতে পারেননি তাঁরা।নেইমারের সব চেষ্টাই বিফল হতে থাকে।জয়ের খেতাব ফিরে যায় বায়ার্নের ঘরে।ষষ্ঠবার ইউরোপ সেরা হয়ে উচ্ছাসে ফেটে পড়ে গোটা বায়ার্ন দল।তাঁদের কোচ হান্স ফ্লিককে নিয়েও উৎসবে মাতেন তাঁরা।সমস্ত ম্যাচ জিতে চ্যাম্পিয়ন বায়ার্ন মিউনিখ।১৯৭৫, ৭৬ ও ৭৭ সালের পর ২০২০তেও জয়ের মুকুটে বায়ার্ন।

Post a Comment

Previous Post Next Post