সার্বভৌম সমাচার, উওর ২৪ পরগনা : ঘরের ভেতর থেকে উদ্ধার হল এক গৃহবধূর ঝুলন্ত দেহ। বসিরহাট মহকুমার হাড়োয়া থানার গোপালপুর এক নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের গ্রামের ঘটনা।
স্থানীয় সূত্রে জানা ২৮ বছরের মেনকা রুইদাস। তার বাপের বাড়ী মোহনপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের রামজয় ঘেরি গ্রামে। বিয়ে হয় দেগঙ্গা থানার বেড়াচাঁপা এলাকায়। বিয়ের পর থেকে স্বামীর সঙ্গে ঠিকমতো বনিবনা না হওয়ায় প্রায় তিন বছর স্বামীর থেকে আলাদা ছিলেন তিনি, অভাবের তাড়নায় কলকাতায় পরিচারিকার কাজ করতে যেতেন।
লকডাউন এর জের করোনাভাইরাস এর জন্য পরিচারিকার কাজ চলে যায়। একদিকে কাজ চলে যাওয়া অন্যদিকে মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন ওই গৃহবধূ। মঙ্গলবার গোপালপুর এক নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের বীরেশ্বর গ্রামে মাসির বাড়িতে বেড়াতে যান, তারপর সেখানে ভালোই ছিল হঠাৎ এই মাসির বাড়ির লোকজনের সন্দেহ হয় তিনি কোন একটা মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন।
তারপর তার বাবাকে ফোন করেন তার বাবা বলেন আমি বুধবার যাব তারপর সব ঠিকঠাক ছিল মঙ্গলবার রাতে খাওয়া দাওয়া সেরে ঘুমাতে যান মেনোকা রুইদাস, বুধবার ভোরবেলা উঠে তিনি বাথরুম থেকে ঘুরে এসে ঘরের দরজা বন্ধ করে দেন। সেখানেই ওই ঘরের মধ্যে নিজের ওড়না দিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঘরের আড়ায় ঝুলে আত্মঘাতী হন।
পরিবারের লোকজন ডাকাডাকি করলে সাড়াশব্দ না মেলায় তার তখন হাড়োয়া থানায় খবর দেওয়া হয়, হাড়োয়া থানার পুলিশ এসে ঝুলন্ত অবস্থায় মৃতদেহটি উদ্ধার করে হাড়োয়া গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন ওই বধুকে।
এই ঘটনায় একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করেছে হাড়োয়া থানার পুলিশ। ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ পাশাপাশি খতিয়ে দেখছে এর পেছনে অন্য কোনো কারণ আছে কিনা। মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য বসিরহাট জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আরও দেখুন--
স্থানীয় সূত্রে জানা ২৮ বছরের মেনকা রুইদাস। তার বাপের বাড়ী মোহনপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের রামজয় ঘেরি গ্রামে। বিয়ে হয় দেগঙ্গা থানার বেড়াচাঁপা এলাকায়। বিয়ের পর থেকে স্বামীর সঙ্গে ঠিকমতো বনিবনা না হওয়ায় প্রায় তিন বছর স্বামীর থেকে আলাদা ছিলেন তিনি, অভাবের তাড়নায় কলকাতায় পরিচারিকার কাজ করতে যেতেন।
লকডাউন এর জের করোনাভাইরাস এর জন্য পরিচারিকার কাজ চলে যায়। একদিকে কাজ চলে যাওয়া অন্যদিকে মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন ওই গৃহবধূ। মঙ্গলবার গোপালপুর এক নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের বীরেশ্বর গ্রামে মাসির বাড়িতে বেড়াতে যান, তারপর সেখানে ভালোই ছিল হঠাৎ এই মাসির বাড়ির লোকজনের সন্দেহ হয় তিনি কোন একটা মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন।
আরও পড়ুন--
তারপর তার বাবাকে ফোন করেন তার বাবা বলেন আমি বুধবার যাব তারপর সব ঠিকঠাক ছিল মঙ্গলবার রাতে খাওয়া দাওয়া সেরে ঘুমাতে যান মেনোকা রুইদাস, বুধবার ভোরবেলা উঠে তিনি বাথরুম থেকে ঘুরে এসে ঘরের দরজা বন্ধ করে দেন। সেখানেই ওই ঘরের মধ্যে নিজের ওড়না দিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঘরের আড়ায় ঝুলে আত্মঘাতী হন।
পরিবারের লোকজন ডাকাডাকি করলে সাড়াশব্দ না মেলায় তার তখন হাড়োয়া থানায় খবর দেওয়া হয়, হাড়োয়া থানার পুলিশ এসে ঝুলন্ত অবস্থায় মৃতদেহটি উদ্ধার করে হাড়োয়া গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন ওই বধুকে।
এই ঘটনায় একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করেছে হাড়োয়া থানার পুলিশ। ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ পাশাপাশি খতিয়ে দেখছে এর পেছনে অন্য কোনো কারণ আছে কিনা। মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য বসিরহাট জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আরও দেখুন--
Tags:
জেলার খবর