সার্বভৌম সমাচার, নয়াদিল্লী : করোনাভাইরাস মহামারীতে চলমান আনলক পর্যায়ের সময় ব্যক্তি ও পণ্যের আন্তঃরাষ্ট্রীয় চলাচলে উপর কোনও বিধিনিষেধ থাকছে না এমনটাই নিশ্চিত করার জন্য সমস্ত রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলকে চিঠি করে জানালেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রসচিব অজয় ভাল্লা।
সমস্ত রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির প্রধান সচিবদের উদ্দেশ্যে একটি চিঠিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রসচিব বলেছেন, বিভিন্ন জেলা ও রাজ্যে স্থানীয় স্তরের চলাচলের উপর নিষেধাজ্ঞা চাপানো হচ্ছে বলে খবর পাওয়া গেছে।
গত ২৯ জুলাই কেন্দ্রীয় সরকার কর্তৃক জারি করা আনলক -৩ নির্দেশিকার দিকে দৃষ্টি আকর্ষণ করে ভাল্লা তার চিঠিতে বলেছেন, এ জাতীয় বিধিনিষেধ পণ্য ও সেবার আন্তঃরাষ্ট্রীয় চলাচলে সমস্যা সৃষ্টি করছে। এই নিষেধাজ্ঞাগুলি পণ্য সরবরাহের চেইনগুলিকে প্রভাবিত করছে, যার ফলে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ও কর্মসংস্থান ব্যাহত হচ্ছে।
সমস্ত রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির প্রধান সচিবদের উদ্দেশ্যে একটি চিঠিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রসচিব বলেছেন, বিভিন্ন জেলা ও রাজ্যে স্থানীয় স্তরের চলাচলের উপর নিষেধাজ্ঞা চাপানো হচ্ছে বলে খবর পাওয়া গেছে।
গত ২৯ জুলাই কেন্দ্রীয় সরকার কর্তৃক জারি করা আনলক -৩ নির্দেশিকার দিকে দৃষ্টি আকর্ষণ করে ভাল্লা তার চিঠিতে বলেছেন, এ জাতীয় বিধিনিষেধ পণ্য ও সেবার আন্তঃরাষ্ট্রীয় চলাচলে সমস্যা সৃষ্টি করছে। এই নিষেধাজ্ঞাগুলি পণ্য সরবরাহের চেইনগুলিকে প্রভাবিত করছে, যার ফলে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ও কর্মসংস্থান ব্যাহত হচ্ছে।
আরও পড়ুন--
স্বরাষ্ট্রসচিব আরও বলেন, রাজ্য ও জেলাগুলোর দ্বারা আরোপিত বিধিনিষেধগুলি “দুর্যোগ পরিচালনা আইন, ২০০৫” এর বিধান অনুসারে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক দ্বারা জারি করা নির্দেশিকা লঙ্ঘনের সমান। চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, কোনও বিধিনিষেধ আরোপ করা উচিত নয় এবং এটি নিশ্চিত করা উচিত যে আনলক নির্দেশিকাটি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলি অনুসরণ করে চলেছে।
উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী গত ২৫ মার্চ করোন ভাইরাস ছড়িয়ে যাওয়ার পর প্রথম লকডাউন ঘোষণা করেছিলেন, যা পরবর্তীকালে ৩১ মে পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছিল। বর্তমানে, ভাইরাস প্রতিরোধের লক্ষ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় লকডাউনটি ৩১ আগস্ট পর্যন্ত বাড়িয়েছে। ১ জুন থেকে সারাদেশে শিল্প কার্যক্রম এবং অফিস খোলার সাথে সাথে দেশে আনলক প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে এবং ভারত বর্তমানে আনলকের তৃতীয় পর্বের অধীনে রয়েছে।
উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী গত ২৫ মার্চ করোন ভাইরাস ছড়িয়ে যাওয়ার পর প্রথম লকডাউন ঘোষণা করেছিলেন, যা পরবর্তীকালে ৩১ মে পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছিল। বর্তমানে, ভাইরাস প্রতিরোধের লক্ষ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় লকডাউনটি ৩১ আগস্ট পর্যন্ত বাড়িয়েছে। ১ জুন থেকে সারাদেশে শিল্প কার্যক্রম এবং অফিস খোলার সাথে সাথে দেশে আনলক প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে এবং ভারত বর্তমানে আনলকের তৃতীয় পর্বের অধীনে রয়েছে।
আরও দেখুন--