সার্বভৌম সমাচার : একটি রোডের প্রত্যাশায় গ্রামবাসীরা কয়েক দশক ধরে অপেক্ষায় ছিলেন। কিন্তু বারংবার ব্যর্থ হয়ে অবশেষে গ্রামবাসীরাই রাস্তা তৈরি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
সালরুড়ু মণ্ডলের কোডামা পঞ্চায়েত এলাকার আওতাধীন ১৪টি আদিবাসী গ্রাম আছে। গ্রামবাসীদের প্রত্যেকে ২,০০০ টাকা করে দিয়ে মোট ১০ লক্ষ টাকা সংগ্রহ করেছে। গ্রামাঞ্চলের কিছু লোক সেই টাকা সংগ্রহ করতে তাদের গহনা বিক্রি করেছে।
জানা গিয়েছে, উক্ত রাস্তা সমাপ্তির পরে ওই গ্রামগুলিকে সাগুমারী গ্রামে সংযুক্ত করবে যেখান থেকে রাজ্যের অন্যান্য অংশগুলিকে সংযুক্ত করার মতো উপযুক্ত রাস্তা রয়েছে।
অন্ধ্র প্রদেশ-ওড়িশা সীমান্তে অবস্থিত ১৫০ টি আদিবাসী জনপদ কোদামা বর্ষার মৌসুমে কাটা পড়ে রয়েছে, যা গ্রামবাসীদের জীবনকে বিপর্যস্ত করে তুলেছে। মেডিকেল জরুরী পরিস্থিতে বিশেষ কঠিন হয়ে পড়ে। গ্রামবাসীরা সাধারণত ৫ কিমি পথ পাড়ি দিয়ে একটি পাহাড়ের উপর দিয়ে গিয়ে একটি বন পেরিয়ে তারপর মুল সড়কে পৌঁছায়। যার ফলে গর্ভবতী বা অসুস্থ ব্যক্তিকে হাসপাতালে স্থানান্তর করা খুব কঠিন হয়ে পড়ে।
স্বাধীনতার বিগত ৭৩ বছরেরও বেশি সময় ধরে এই গ্রামবাসীরা বেশ কয়েকটি জনপ্রতিনিধি এবং আধিকারিককে জানিয়েও কোন ফল হয়নি। এখন, গ্রামবাসীরাই ‘আত্মনির্ভর’ হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এরপর গ্রামবাসীরা একটি সভা করেন এবং প্রতিটি পরিবার থেকে ২,০০০ টাকা সংগ্রহ করে মোট ১০ লক্ষ টাকা সংগ্রহ করে। বেশ কয়েকটি পুলের কাজ সহ টিলা খোদাই করে 5 কিলোমিটারেরও বেশি রাস্তা তৈরির কাজ শুরু হয়েছে।
জানা গিয়েছে, উপজাতি পরিবারগুলির অনেকেই তাদের গহনা বিক্রি করে ওই রাস্তাটি নির্মাণের জন্য ২ হাজার টাকা করে জোগাড় করেছে। অবশেষে সংহত উপজাতীয় উন্নয়ন সংস্থা ওই গ্রামগুলিতে রাস্তা, পানি ও স্যানিটেশন সুবিধাগুলির জন্য 10 লক্ষ টাকার তহবিলের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
আরও দেখুন--
সালরুড়ু মণ্ডলের কোডামা পঞ্চায়েত এলাকার আওতাধীন ১৪টি আদিবাসী গ্রাম আছে। গ্রামবাসীদের প্রত্যেকে ২,০০০ টাকা করে দিয়ে মোট ১০ লক্ষ টাকা সংগ্রহ করেছে। গ্রামাঞ্চলের কিছু লোক সেই টাকা সংগ্রহ করতে তাদের গহনা বিক্রি করেছে।
জানা গিয়েছে, উক্ত রাস্তা সমাপ্তির পরে ওই গ্রামগুলিকে সাগুমারী গ্রামে সংযুক্ত করবে যেখান থেকে রাজ্যের অন্যান্য অংশগুলিকে সংযুক্ত করার মতো উপযুক্ত রাস্তা রয়েছে।
অন্ধ্র প্রদেশ-ওড়িশা সীমান্তে অবস্থিত ১৫০ টি আদিবাসী জনপদ কোদামা বর্ষার মৌসুমে কাটা পড়ে রয়েছে, যা গ্রামবাসীদের জীবনকে বিপর্যস্ত করে তুলেছে। মেডিকেল জরুরী পরিস্থিতে বিশেষ কঠিন হয়ে পড়ে। গ্রামবাসীরা সাধারণত ৫ কিমি পথ পাড়ি দিয়ে একটি পাহাড়ের উপর দিয়ে গিয়ে একটি বন পেরিয়ে তারপর মুল সড়কে পৌঁছায়। যার ফলে গর্ভবতী বা অসুস্থ ব্যক্তিকে হাসপাতালে স্থানান্তর করা খুব কঠিন হয়ে পড়ে।
আরও পড়ুন--
স্বাধীনতার বিগত ৭৩ বছরেরও বেশি সময় ধরে এই গ্রামবাসীরা বেশ কয়েকটি জনপ্রতিনিধি এবং আধিকারিককে জানিয়েও কোন ফল হয়নি। এখন, গ্রামবাসীরাই ‘আত্মনির্ভর’ হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এরপর গ্রামবাসীরা একটি সভা করেন এবং প্রতিটি পরিবার থেকে ২,০০০ টাকা সংগ্রহ করে মোট ১০ লক্ষ টাকা সংগ্রহ করে। বেশ কয়েকটি পুলের কাজ সহ টিলা খোদাই করে 5 কিলোমিটারেরও বেশি রাস্তা তৈরির কাজ শুরু হয়েছে।
জানা গিয়েছে, উপজাতি পরিবারগুলির অনেকেই তাদের গহনা বিক্রি করে ওই রাস্তাটি নির্মাণের জন্য ২ হাজার টাকা করে জোগাড় করেছে। অবশেষে সংহত উপজাতীয় উন্নয়ন সংস্থা ওই গ্রামগুলিতে রাস্তা, পানি ও স্যানিটেশন সুবিধাগুলির জন্য 10 লক্ষ টাকার তহবিলের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
আরও দেখুন--